14. এছাড়া যারা তোমার নামে মুনাজাত করে তাদের ধরবার জন্য প্রধান ইমামদের কাছ থেকে অধিকার নিয়ে সে এখানে এসেছে।”
15. কিন্তু প্রভু অননিয়কে বললেন, “তুমি যাও, কারণ অ-ইহুদীদের ও তাদের বাদশাহ্দের এবং বনি-ইসরাইলদের কাছে আমার সম্বন্ধে তবলিগ করবার জন্য আমি এই লোককেই বেছে নিয়েছি।
16. আমার জন্য কত কষ্ট যে তাকে পেতে হবে তা আমি তাকে দেখাব।”
17. তখন অননিয় গিয়ে সেই বাড়ীর মধ্যে ঢুকলেন আর শৌলের গায়ে হাত দিয়ে বললেন, “ভাই শৌল, এখানে আসবার পথে যিনি তোমাকে দেখা দিয়েছিলেন তিনি হযরত ঈসা। তিনিই আমাকে পাঠিয়েছেন যেন তুমি তোমার দেখবার শক্তি ফিরে পাও এবং পাক-রূহে পূর্ণ হও।”
18-19. তখনই শৌলের চোখ থেকে আঁশের মত কিছু একটা পড়ে গেল এবং তিনি আবার দেখতে পেলেন। এর পরে তিনি উঠে পানিতে তরিকাবন্দী নিলেন এবং খাওয়া-দাওয়া করে শক্তি ফিরে পেলেন।শৌল দামেস্কের উম্মতদের সংগে কয়েক দিন রইলেন।
20. তার পরে সময় নষ্ট না করে তিনি ভিন্ন ভিন্ন মজলিস-খানায় এই কথা তবলিগ করতে লাগলেন যে, ঈসাই ইব্নুল্লাহ্।
21. যারা তাঁর কথা শুনত তারা আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞাসা করত, “জেরুজালেমে যারা ঈসার নামে মুনাজাত করে তাদের যে জুলুম করত এ কি সেই লোক নয়? এখানেও যারা তা করে তাঁদের বেঁধে প্রধান ইমামদের কাছে নিয়ে যাবার জন্যই কি সে এখানে আসে নি?”
22. শৌল কিন্তু আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে লাগলেন এবং ঈসাই যে মসীহ্ তা প্রমাণ করলেন। এতে দামেস্কের ইহুদীরা বুদ্ধিহারা হয়ে গেল।
23. এর অনেক দিন পরে ইহুদীরা তাঁকে হত্যা করবার ষড়যন্ত্র করতে লাগল,