49. হানন, গিদ্দেল ও গহরের বংশধরেরা;
50. রায়া, রৎসীন ও নকোদের বংশধরেরা;
51. গসম, আওস ও পাসেহের বংশধরেরা;
52. বেষয়, মিয়ূনীম ও নফুষযীমের বংশধরেরা;
53. বকবুক, হকূফা ও হর্হূরের বংশধরেরা;
54. বসলীত, মহীদা ও হর্শার বংশধরেরা;
55. বর্কোস, সীষরা ও তেমহের বংশধরেরা;
56. নৎসীহ ও হটীফার বংশধরেরা।
57. সোলায়মানের চাকরদের বংশধরেরা: এরা হল সোটয়, সোফেরত, পরীদা,
58. যালা, দর্কোন, গিদ্দেল,
59. শফটিয়, হটীল, পোখেরৎ-হৎসবায়ীম ও আমোনের বংশধরেরা।
60. বায়তুল-মোকাদ্দসের খেদমতকারীরা ও সোলায়মানের চাকরদের বংশধরেরা মোট তিনশো বিরানব্বই জন।
61. তেল্-মেলহ, তেল্হর্শা, কারুবী, অদ্দন ও ইম্মেরের এলাকা থেকে যারা এসেছিল তারা ইসরাইলীয় বলে নিজেদের প্রমাণ করতে পারল না। তারা হল:
62. দলায়, টোবিয়, ও নকোদের বংশের ছ’শো বিয়াল্লিশ জন।
63-64. ইমামদের মধ্য থেকে হবায়, হক্কোস, ও বর্সিল্লয়ের বংশধরেরা বংশ-তালিকার মধ্যে তাদের বংশের খোঁজ করেছিল কিন্তু পায় নি বলে নাপাক হিসাবে ইমামদের মধ্য থেকে তাদের বাদ দেওয়া হয়েছিল। বর্সিল্লয়কে ঐ নামে ডাকা হত, কারণ সে গিলিয়দীয় বর্সিল্লয়ের একটি মেয়েকে বিয়ে করেছিল।
65. শাসনকর্তা তাদের হুকুম দিলেন যতদিন ঊরীম ও তুম্মীম ব্যবহার করবার অধিকারী কোন ইমাম পাওয়া না যায় ততদিন পর্যন্ত তারা যেন মহাপবিত্র খাবারের কিছু না খায়।
66. বন্দীদশা থেকে ফিরে আসা গোটা দলটার লোকসংখ্যা ছিল বিয়াল্লিশ হাজার তিনশো ষাট জন।
67. এছাড়া সাত হাজার তিনশো সাঁইত্রিশ জন চাকর-চাকরানী এবং দু’শো পঁয়তাল্লিশ জন কাওয়ালও ছিল।
68-69. তাদের চারশো পঁয়ত্রিশটা উট ও ছয় হাজার সাতশো বিশটা গাধা ছিল।