44. কাওয়ালদের সংখ্যা এই: আসফের বংশের একশো আটচল্লিশ জন।
45. বায়তুল-মোকাদ্দসের রক্ষীদের সংখ্যা একশো আটত্রিশ জন। এরা হল শল্লুম, আটের, টল্মোন, অক্কূব, হটীটা ও শোবয়ের বংশের লোক।
46. বায়তুল-মোকাদ্দসের খেদমতকারীরা: এরা হল সীহ, হসূফা ও টব্বায়োতের বংশধরেরা;
47. কেরোস, সীয় ও পাদোনের বংশধরেরা;
48. লবানা, হগাব ও শল্ময়ের বংশধরেরা;
49. হানন, গিদ্দেল ও গহরের বংশধরেরা;
50. রায়া, রৎসীন ও নকোদের বংশধরেরা;
51. গসম, আওস ও পাসেহের বংশধরেরা;
52. বেষয়, মিয়ূনীম ও নফুষযীমের বংশধরেরা;
53. বকবুক, হকূফা ও হর্হূরের বংশধরেরা;
54. বসলীত, মহীদা ও হর্শার বংশধরেরা;
55. বর্কোস, সীষরা ও তেমহের বংশধরেরা;
56. নৎসীহ ও হটীফার বংশধরেরা।
57. সোলায়মানের চাকরদের বংশধরেরা: এরা হল সোটয়, সোফেরত, পরীদা,
58. যালা, দর্কোন, গিদ্দেল,
59. শফটিয়, হটীল, পোখেরৎ-হৎসবায়ীম ও আমোনের বংশধরেরা।
60. বায়তুল-মোকাদ্দসের খেদমতকারীরা ও সোলায়মানের চাকরদের বংশধরেরা মোট তিনশো বিরানব্বই জন।
61. তেল্-মেলহ, তেল্হর্শা, কারুবী, অদ্দন ও ইম্মেরের এলাকা থেকে যারা এসেছিল তারা ইসরাইলীয় বলে নিজেদের প্রমাণ করতে পারল না। তারা হল:
62. দলায়, টোবিয়, ও নকোদের বংশের ছ’শো বিয়াল্লিশ জন।
63-64. ইমামদের মধ্য থেকে হবায়, হক্কোস, ও বর্সিল্লয়ের বংশধরেরা বংশ-তালিকার মধ্যে তাদের বংশের খোঁজ করেছিল কিন্তু পায় নি বলে নাপাক হিসাবে ইমামদের মধ্য থেকে তাদের বাদ দেওয়া হয়েছিল। বর্সিল্লয়কে ঐ নামে ডাকা হত, কারণ সে গিলিয়দীয় বর্সিল্লয়ের একটি মেয়েকে বিয়ে করেছিল।
65. শাসনকর্তা তাদের হুকুম দিলেন যতদিন ঊরীম ও তুম্মীম ব্যবহার করবার অধিকারী কোন ইমাম পাওয়া না যায় ততদিন পর্যন্ত তারা যেন মহাপবিত্র খাবারের কিছু না খায়।