1. মানশা ইউসুফের বড় ছেলে ছিল বলে গুলিবাঁট দ্বারা তার গোষ্ঠীকেও একটা জায়গা দেওয়া হয়েছিল। মানশার বড় ছেলের নাম ছিল মাখীর। মাখীর হল গিলিয়দের পিতা। মাখীর একজন বড় যোদ্ধা ছিল বলে সে গিলিয়দ ও বাশনের অধিকার আগেই পেয়েছিল।
2. কিন্তু মানশা-গোষ্ঠীর বাকী সব বংশের লোকদের, অর্থাৎ অবীয়েষর, হেলক, অস্রীয়েল, শেখম, হেফর এবং শমীদার বংশের লোকদের কেনান দেশে জায়গা-জমি দেওয়া হয়েছিল। বংশের দিক থেকে এরাই ছিল ইউসুফের ছেলে মানশার বাকী সব পুরুষ বংশধর।
3. মানশার ছেলে মাখীর, মাখীরের ছেলে গিলিয়দ, গিলিয়দের ছেলে হেফর, এবং হেফরের ছেলে সল্ফাদ। সল্ফাদের কেবল মেয়ে ছিল, ছেলে ছিল না। সেই মেয়েদের নাম হল মহলা, নোয়া, হগ্লা, মিল্কা ও তির্সা।
4. এই মেয়েরা ইমাম ইলিয়াসর ও নূনের ছেলে ইউসা এবং নেতাদের কাছে গিয়ে বলল, “আমাদের গোষ্ঠীর লোকদের মধ্যে আমাদেরও সম্পত্তির একটা অংশ দেবার হুকুম মাবুদ মূসাকে দিয়েছিলেন।” এই কথা শুনে ইউসা মাবুদের হুকুম অনুসারে তাদের বাবার ভাইদের সংগে তাদেরও সম্পত্তির অধিকার দিলেন।