7. মাবুদের গোলাম মূসা দেশটার খোঁজ-খবর নিয়ে আসবার জন্য যখন আমাকে কাদেশ-বর্ণেয় থেকে পাঠিয়েছিলেন তখন আমার বয়স ছিল চল্লিশ বছর। দেশটা দেখেশুনে আমি যা বুঝতে পেরেছিলাম সেই অনুসারেই আমি তাঁর কাছে খবর এনে দিয়েছিলাম,
8. কিন্তু যে ভাইয়েরা আমার সংগে গিয়েছিল তারা লোকদের নিরাশ করে তুলেছিল। তবে আমি আমার মাবুদ আল্লাহ্র কথা পুরোপুরিই মেনে চলেছিলাম।
9. সেইজন্য মূসা সেই দিন আমার কাছে কসম খেয়ে বলেছিলেন, ‘তুমি যে জায়গাটা ঘুরে দেখে এসেছ তা চিরকালের জন্য তোমার ও তোমার বংশধরদের সম্পত্তি হয়ে থাকবে, কারণ তুমি আমার মাবুদ আল্লাহ্র কথা পুরোপুরিই মেনে চলেছিলে।’
10. “মরুভূমিতে যখন বনি-ইসরাইলরা ঘুরে বেড়াচ্ছিল আর মাবুদ মূসাকে এই কথা বলেছিলেন তখন থেকে তাঁর ওয়াদা অনুসারে এই পঁয়তাল্লিশ বছর তিনি আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন, আর এখন আমার বয়স পঁচাশি বছর হয়েছে।
11. মূসা যেদিন আমাকে পাঠিয়েছিলেন সেই দিনের মত আজও আমি শক্তিশালী আছি; তখনকার মত এখনও আমার যুদ্ধে যাবার এবং সমস্ত কাজ করবার শক্তি আছে।
12. এই যে পাহাড়ী এলাকাটা দেবার ওয়াদা মাবুদ সেদিন আমার কাছে করেছিলেন তা আপনি আমাকে দিন। সেই সময় আপনি নিজেই শুনেছিলেন যে, অনাকীয়রা সেখানে বাস করে আর তাদের শহরগুলোও বেশ বড় বড় এবং দেয়াল-ঘেরা। কিন্তু মাবুদ আমার সংগে থাকলে তাঁর কথা অনুসারেই আমি তাদের তাড়িয়ে দেব।”
13. এই কথা শুনে ইউসা যিফুন্নির ছেলে কালুতকে দোয়া করলেন এবং সম্পত্তি হিসাবে হেবরন শহরটা তাঁকে দিলেন।
14. সেই থেকে হেবরন কনিসীয় যিফুন্নির ছেলে কালুতের অধিকারে রয়েছে, কারণ তিনি বনি-ইসরাইলদের মাবুদ আল্লাহ্র কথা পুরোপুরিই মেনে চলেছিলেন।