5. ঈশ্বরের মহান ভক্তেরা ছিলেন তাদেরই পূর্বপুরুষ এবং মানুষ হিসাবে মশীহ তাদেরই বংশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনিই ঈশ্বর, যিনি সব কিছুরই উপরে; সমস্ত গৌরব চিরকাল তাঁরই। আমেন।
6. ঈশ্বরের বাক্য যে মিথ্যা হয়ে গেছে তা নয়, কারণ যারা ইস্রায়েল জাতির মধ্যে জন্মেছে তারা সবাই সত্যিকারের ইস্রায়েল নয়।
7. অব্রাহামের বংশের বলেই যে তারা তাঁর সত্যিকারের সন্তান তা নয়, বরং পবিত্র শাস্ত্রের কথামত, “ইস্হাকের বংশকেই তোমার বংশ বলে ধরা হবে।”
8. এর অর্থ হল, ইস্রায়েল জাতির মধ্যে জন্ম হয়েছে বলেই কেউ যে ঈশ্বরের সন্তান তা নয়, কিন্তু ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞা মত যাদের জন্ম হয়েছে তাদেরই অব্রাহামের বংশের বলে ধরা হবে।
9. সেই প্রতিজ্ঞা এই-“ঠিক সময়ে আমি ফিরে আসব এবং সারার একটি ছেলে হবে।”
10. কেবল তা-ই নয়, রিবিকার যমজ ছেলেরা একই পুরুষের সন্তান ছিল।
11-12. সেই পুরুষটি ছিলেন আমাদের পূর্বপুরুষ ইস্হাক। সেই ছেলে দু’টির জন্মের আগে যখন তারা ভাল বা মন্দ কিছুই করে নি ঈশ্বর তখনই রিবিকাকে বলেছিলেন, “বড়টি ছোটটির দাস হবে।” এতে ঈশ্বর দেখিয়েছিলেন যে, নিজের উদ্দেশ্য পূর্ণ করবার জন্য তিনিই বেছে নেন; কোন কাজের ফলে তিনি তা করেন না বরং তাঁর ইচ্ছামতই তিনি মানুষকে ডাকেন।
13. আর তাই পবিত্র শাস্ত্রে লেখা আছে, “যাকোবকে আমি ভালবেসেছি, কিন্তু এষৌকে অগ্রাহ্য করেছি।”
14. তাহলে আমরা কি বলব ঈশ্বর অন্যায় করেন? মোটেই না। তিনি মোশিকে বলেছিলেন,