4. খ্রীষ্টই আইন-কানুন পূর্ণ করে তার শক্তি বাতিল করেছেন, যেন তাঁর উপর যারা বিশ্বাস করে তারা ঈশ্বরের গ্রহণযোগ্য হয়।
5. আইন-কানুন পালন করে ঈশ্বরের গ্রহণযোগ্য হওয়ার সম্বন্ধে মোশি লিখেছেন, “যে লোক আইন-কানুন মতে চলে সে তার মধ্য দিয়েই জীবন পাবে।”
6. কিন্তু বিশ্বাসের দ্বারা কিভাবে মানুষ ঈশ্বরের গ্রহণযোগ্য হয় সেই বিষয়ে পবিত্র শাস্ত্রে বলা হয়েছে, “মনে মনে এই কথা বোলো না, ‘কে স্বর্গে যাবে?’ ” এর অর্থ হল, স্বর্গ থেকে খ্রীষ্টকে নামিয়ে আনবার জন্য কে স্বর্গে যাবে?
7. “কিম্বা বোলো না, ‘কে নীচে মৃতদের জায়গায় যাবে?’ ” অর্থাৎ মৃত্যু থেকে খ্রীষ্টকে উঠিয়ে আনবার জন্য কে মৃতদের জায়গায় যাবে?
8. ঈশ্বরের গ্রহণযোগ্য হবার বিষয়ে শাস্ত্র আরও বলে, “ঈশ্বর যা বলেছেন তা তোমার সংগেই রয়েছে, অর্থাৎ তোমার মুখে ও তোমার অন্তরে রয়েছে।” যে বিশ্বাসের কথা আমরা প্রচার করছি তা হল ঈশ্বরের সেই কথা।
9. সেই কথা হল, যদি তুমি যীশুকে প্রভু বলে মুখে স্বীকার কর এবং অন্তরে বিশ্বাস কর যে, ঈশ্বর তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করে তুলেছেন তবেই তুমি পাপ থেকে উদ্ধার পাবে;
10. কারণ অন্তরে বিশ্বাস করবার ফলে ঈশ্বর মানুষকে নির্দোষ বলে গ্রহণ করেন আর মুখে স্বীকার করবার ফলে পাপ থেকে উদ্ধার করেন।
11. পবিত্র শাস্ত্র বলে, “যে কেউ তাঁর উপরে বিশ্বাস করে সে নিরাশ হবে না।”
12. যিহূদী ও অযিহূদীর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই, কারণ সকলের একই প্রভু। যারা তাঁকে ডাকে তিনি তাদের উপর প্রচুর আশীর্বাদ ঢেলে দেন।