54. শাস্ত্রে তো লেখা আছে এই সব এভাবেই ঘটবে।”
55. পরে যীশু লোকদের বললেন, “আমি কি ডাকাত যে, আপনারা ছোরা ও লাঠি নিয়ে আমাকে ধরতে এসেছেন? আমি প্রত্যেক দিনই উপাসনা-ঘরে বসে শিক্ষা দিতাম, আর তখন তো আপনারা আমাকে ধরেন নি।
56. কিন্তু এই সব ঘটল যাতে পবিত্র শাস্ত্রে নবীরা যা লিখেছেন তা পূর্ণ হয়।” শিষ্যেরা সবাই তখন যীশুকে ফেলে পালিয়ে গেলেন।
57. যারা যীশুকে ধরেছিল তারা তাকে মহাপুরোহিত কাইয়াফার কাছে নিয়ে গেল। সেখানে ধর্ম-শিক্ষকেরা ও বৃদ্ধ নেতারা একসংগে জড়ো হয়েছিলেন।
58. পিতর দূরে থেকে যীশুর পিছনে পিছনে মহাপুরোহিতের উঠান পর্যন্ত গেলেন এবং শেষে কি হয় তা দেখবার জন্য ভিতরে ঢুকে রক্ষীদের সংগে বসলেন।
59. যীশুকে মেরে ফেলবার উদ্দেশ্যে প্রধান পুরোহিতেরা এবং মহাসভার সমস্ত লোকেরা মিথ্যা সাক্ষ্যের খোঁজ করছিলেন।
60. অনেক মিথ্যা সাক্ষী উপস্থিতও হয়েছিল, তবুও তাঁরা ঠিকমত কোন সাক্ষ্যই পেলেন না। শেষে দু’জন লোক এগিয়ে এসে বলল,
61. “এই লোকটা বলেছিল, সে ঈশ্বরের ঘরটা ভেংগে ফেলে তিন দিনের মধ্যে আবার তা তৈরী করে দিতে পারে।”