18. তার পরের অংশটা তাদের ভাইয়েরা, অর্থাৎ কিয়ীলা জেলার বাকী অর্ধেক অংশের লোকেরা মেরামত করল। তারা তাদের শাসনকর্তা হেনাদদের ছেলে ববয়ের অধীনে থেকে মেরামতের কাজ করল।
19. তার পরের অংশটা, অর্থাৎ মিসপার শাসনকর্তা যেশূয়ের ছেলে এসর অস্ত্রশস্ত্র রাখবার ঘরে উঠবার পথের সামনের জায়গা থেকে দেয়ালের বাঁক পর্যন্ত মেরামত করলেন।
20. তার পরে সব্বয়ের ছেলে বারূক দেয়ালের বাঁক থেকে মহাপুরোহিত ইলিয়াশীবের ঘরের দরজা পর্যন্ত আগ্রহের সংগে মেরামত করল।
21. তার পরের অংশটা ঊরিয়ের ছেলে মরেমোৎ ইলিয়াশীবের ঘরের দরজা থেকে শুরু করে বাড়ীর শেষ পর্যন্ত মেরামত করল। ঊরিয় ছিল হক্কোসের ছেলে।
22. তার পরের অংশটা মেরামত করলেন যর্দন নদীর সমভূমিতে বাসকারী পুরোহিতেরা।
23. তার পরের অংশ মেরামত করল বিন্যামীন ও হশূব। এটা ছিল তাদের ঘরের সামনের অংশ। তার পরের অংশটা মাসেয়ের ছেলে অসরিয় মেরামত করল। এই অংশটা ছিল তার ঘরের পাশের অংশ। মাসেয় ছিল অননিয়ের ছেলে।
24. তার পাশে হেনাদদের ছেলে বিন্নূয়ী অসরিয়ের ঘর থেকে শুরু করে বাঁক ও কোণা পর্যন্ত আর একটা অংশ মেরামত করল।
25-26. উষয়ের ছেলে পালল বাঁকের অন্য দিকটা মেরামত করল। এটা ছিল পাহারাদারদের উঠানের কাছে রাজবাড়ী থেকে বেরিয়ে আসা উঁচু দুর্গটার সামনের অংশ। তার পরের অংশটা মেরামত করল পরোশের ছেলে পদায় এবং উপাসনা-ঘরের যে সেবাকারীরা ওফল পাহাড়ে বাস করত তারা। এই অংশটা ছিল পূর্ব দিকে জল-ফটক এবং বেরিয়ে আসা দুর্গটা পর্যন্ত।
27. তাদের পাশে তকোয়ের লোকেরা সেই বেরিয়ে আসা বিরাট দুর্গ থেকে ওফলের দেয়াল পর্যন্ত আর একটা অংশ মেরামত করল।
28. ঘোড়া-ফটকের সামনের অংশটা পুরোহিতেরা মেরামত করলেন। তাঁরা প্রত্যেকে নিজের নিজের ঘরের কাছে দেয়ালের অংশ মেরামত করলেন।
29. তার পরের অংশটা ইম্মেরের ছেলে সাদোক মেরামত করল। এটা ছিল তার ঘরের সামনের দিকে। তার পরের অংশটা পূর্ব-ফটকের পাহারাদার শখনিয়ের ছেলে শময়িয় মেরামত করল।
30. তার পাশে শেলিমিয়ের ছেলে হনানিয় ও সালফের ষষ্ঠ ছেলে হানূন আর একটা অংশ মেরামত করল। তার পাশের অংশটা বেরিখিয়ের ছেলে মশুল্লম মেরামত করল। এটা ছিল তার ঘরের সামনের দিকে।
31. তার পরের অংশটা মল্কিয় নামে একজন স্বর্ণকার মেরামত করল। এটা ছিল সমাবেশ-ফটকের সামনে উপাসনা-ঘরের সেবাকারীদের এবং ব্যবসায়ীদের ঘর পর্যন্ত এবং দেয়ালের কোণের উপরকার কামরা পর্যন্ত।
32. স্বর্ণকার ও ব্যবসায়ীরা দেয়ালের কোণের উপরকার ঘর আর মেষ-ফটকের মাঝখানের জায়গাটা মেরামত করল।