10. সেই নাজাতের বিষয় নবীরা সযত্নে আলোচনা ও অনুসন্ধান করেছিলেন, তাঁরা তোমাদের জন্য নিরূপিত রহমতের বিষয়ে ভবিষ্যদ্বাণী বলতেন।
11. মসীহের রূহ্, যিনি তাঁদের অন্তরে ছিলেন, তিনি যখন মসীহের জন্য নিরূপিত নানা দুঃখভোগ ও পরবর্তী সমস্ত গৌরবের বিষয়ে সাক্ষ্য দিচ্ছিলেন, তখন তিনি কোন্ ও কি রকম সময়ের প্রতি নির্দেশ করছিলেন, তাঁরা সেই বিষয় অনুসন্ধান করতেন।
12. তাঁদের কাছে এটা প্রকাশিত হয়েছিল যে, তাঁরা নিজেদের জন্য নয় কিন্তু তোমাদেরই জন্য ঐ সব বিষয়ের পরিচারক ছিলেন; আর এখন, বেহেশত থেকে প্রেরিত পাক-রূহের গুণে যাঁরা তোমাদের কাছে সুসমাচার তবলিগ করেছেন, তাঁদের দ্বারা এখন তোমাদেরকে সেই সব বিষয় জানানো হয়েছে; আর ফেরেশতারা অবনত হয়ে তা দেখবার আকাঙ্খা করছেন।
13. অতএব তোমরা নিজ নিজ মন প্রস্তুত করে মিতাচারী হও এবং ঈসা মসীহের আবির্ভাবকালে যে রহমত তোমাদের কাছে আনা হবে, তার উপর সমপূর্ণ প্রত্যাশা রাখ।