11. অতএব যদি লেবীয় ইমামত্ব দ্বারা পূর্ণতা পেতে পারতো— সেই ইমামতির অধীনেই তো লোকেরা শরীয়ত পেয়েছিল— তবে আবার কি প্রয়োজন ছিল যে, মাল্কীসিদ্দিকের রীতি অনুসারে অন্য আর এক জন ইমাম উৎপন্ন হবেন এবং তাঁকে হারুনের রীতি অনুয়াযী বলে ধরা হবে না?
12. এটা আবশ্যক যে, ইমামত্ব যখন পরিবর্তিত হয় তখন শরীয়তেরও পরিবর্তন হয়।
13. এসব কথা যাঁর উদ্দেশ্যে বলা যায়, তিনি তো অন্য এক বংশভুক্ত; সেই বংশের কেউ কখনও কোরবানগাহের সেবাকর্মের দায়িত্ব পালন করেন নি।
14. ফলত এটি সুস্পষ্ট যে, আমাদের প্রভু এহুদা বংশ থেকে এসেছেন; কিন্তু সেই বংশের ইমামত্বের বিষয়ে মূসা কিছুই বলেন নি।