14. আর দৃষ্টিপাত করলো, আর দেখ, বাদশাহ্ যথারীতি মঞ্চের উপরে দাঁড়িয়ে আছেন এবং সেনাপতিরা ও তূরীবাদকরা বাদশাহ্র কাছে আছে এবং দেশের সমস্ত লোক আনন্দ করছে ও তূরী বাজাচ্ছে। তখন অথলিয়া তার কাপড় ছিঁড়ে ‘রাজদ্রোহ, রাজদ্রোহ’ বলে চেঁচিয়ে উঠলো।
15. কিন্তু ইমাম যিহোয়াদা সৈন্যদলের উপরে নিযুক্ত শতপতিদেরকে নির্দেশ দিলেন, ওকে বের করে দুই শ্রেণীর মধ্য দিয়ে নিয়ে যাও; যে ওর পিছনে যাবে, তাকে তলোয়ার দ্বারা হত্যা কর; কারণ ইমাম বলেছিলেন, সে যেন মাবুদের গৃহের মধ্যে হত না হয়।
16. পরে লোকেরা তার জন্য দুই সারি হয়ে পথ ছাড়লে সে অশ্ব-দ্বারের পথ দিয়ে রাজ-প্রাসাদে প্রবেশ করলো এবং সেই স্থানে হত হল।
17. যিহোয়াদা তারপর মাবুদ এবং বাদশাহ্ ও লোকদের মধ্যে একটি নিয়ম করলেন যেন তারা মাবুদের লোক হয়, বাদশাহ্র ও লোকদের মধ্যেও নিয়ম করলেন।
18. পরে দেশের সমস্ত লোক বালের মন্দিরে গিয়ে তা ভেঙ্গে ফেললো এবং তার কোরবানগাহ্ ও সমস্ত মূর্তি একেবারে চূর্ণ করলো ও কোরবানগাহ্গুলোর সম্মুখে বালের পুরোহিত মত্তনকে হত্যা করলো। পরে ইমাম মাবুদের গৃহের উপরে কর্মচারীদের নিযুক্ত করলেন।
19. আর তিনি শতপতিদের এবং রক্ষক ও ধাবক সেনাদেরকে ও দেশের সমস্ত লোককে সঙ্গে নিলেন; তারা মাবুদের গৃহ থেকে বাদশাহ্কে নিয়ে ধাবক সৈন্যের দ্বারের পথ দিয়ে রাজপ্রাসাদে এল; আর তিনি রাজ-সিংহাসনে বসলেন।