11. পরে তার নগরস্থ লোকেরা, নগরবাসী প্রাচীন ও প্রধানবর্গ, ঈষেবলের প্রেরিত হুকুম অনুসারে, তার প্রেরিত পত্রের লিখন অনুসারে, কাজ করলো।
12. তারা রোজা ঘোষণা করলো এবং লোকদের মধ্যে নাবোৎকে উঁচু স্থানে বসালো।
13. পরে পাষণ্ড দুই পুরুষ এসে তার সম্মুখে বসলো; সেই দুই পাষণ্ড পুরুষ লোকদের সাক্ষাতে নাবোতের বিরুদ্ধে এই সাক্ষ্য দিল যে, নাবোৎ আল্লাহ্ ও বাদশাহ্র বিরুদ্ধে অপমানজনক কথা বলেছে। তাতে লোকেরা তাঁকে নগরের বাইরে নিয়ে গিয়ে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করলো।
14. পরে তারা ঈষেবলের কাছে এই সংবাদ পাঠাল, নাবোৎকে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা হয়েছে।
15. নাবোৎকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলা হয়েছে শোনামাত্র ঈষেবল আহাবকে বললো, উঠ, যিষ্রিয়েলীয় নাবোৎ টাকায় যে আঙ্গুরক্ষেত আমাকে দিতে অসম্মত ছিল, তা গিয়ে অধিকার কর; কেননা নাবোৎ জীবিত নেই, তার মৃত্যু হয়েছে।
16. তখন নাবোতের মৃত্যু হয়েছে, এই কথা শুনে আহাব যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের আঙ্গুরক্ষেত অধিকার করতে গেলেন।
17. আর তিশ্বীয় ইলিয়াসের কাছে মাবুদের এই কালাম উপস্থিত হল,
18. উঠ, সামেরিয়া-নিবাসী ইসরাইলের বাদশাহ্ আহাবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাও; দেখ সে নাবোতের আঙ্গুরক্ষেতে রয়েছে, সে তা অধিকার করতে গেছে।