21. কিন্তু যদি ইমাম তাতে সাদা রংয়ের লোম না দেখে এবং তা চামড়া ছাড়িয়ে আরও গভীরে চলে গেছে বলে মনে না হয় ও মলিন হয় তবে ইমাম তাকে সাতদিন রুদ্ধ করে রাখবে।
22. পরে তা যদি চামড়ায় ছড়িয়ে পরে তবে ইমাম তাকে নাপাক বলবে; সেটি ঘা।
23. কিন্তু যদি সেই চক্চকে চিহ্ন স্বস্থানে থাকে ও না বাড়ে তবে তা স্ফোটকের দাগ; ইমাম তাকে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে।
24. আর যদি শরীরের চামড়ায় আগুনে পুড়ে যায় ও সেই পুড়ে যাওয়া কাঁচা স্থানে কিছুটা রক্ত মিশানো সাদা রংয়ের কিংবা কেবল সাদা রংয়ের চক্চকে কোন কিছু দেখা যায়,
25. তবে ইমাম তা দেখবে; আর দেখ, চিক্কন চিহ্নে স্থিত লোম যদি সাদা রংয়ের হয় ও দেখতে চামড়া ছাড়িয়ে আরও গভীরে চলে গেছে বলে মনে হয় তবে তা আগুনে পুড়ে যাওয়া স্থানে উৎপন্ন কুষ্ঠরোগ; অতএব ইমাম তাকে নাপাক বলবে, তা কুষ্ঠরোগের ঘা।
26. কিন্তু যদি ইমাম দেখে, চক্চকে দাগে স্থিত লোম সাদা রংয়ের নয় ও চিহ্নটি চামড়া ছাড়িয়ে আরও গভীরে চলে গেছে বলে মনে না হয়, কিন্তু মলিন তবে ইমাম তাকে সাতদিন রুদ্ধ করে রাখবে।
27. পরে সপ্তম দিনে ইমাম তাকে দেখবে; যদি চামড়ায় ঐ রোগ ছড়ানো থাকে তবে ইমাম তাকে নাপাক বলবে; তা কুষ্ঠ রোগের ঘা।
28. আর যদি চিক্কন চিহ্ন স্বস্থানে থাকে, চামড়ায় বৃদ্ধি না পায়, কিন্তু মলিন হয় তবে তা পুড়ে যাওয়া স্থানের শোথ; ইমাম তাকে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে, কেননা তা আগুনে পোড়া ক্ষতের চিহ্ন।
29. আর পুরুষের কিংবা স্ত্রীর মাথায় বা দাড়িতে ঘা হলে ইমাম সেই ঘা দেখবে;
30. আর দেখ, যদি তা দেখতে চামড়া ছাড়িয়ে আরও গভীরে চলে গেছে বলে মনে হয় ও হলুদ রংয়ের সূক্ষ্ম লোম থাকে তবে ইমাম তাকে নাপাক বলবে; সেটি ছুলি, সেটি মাথার বা দাড়ির কুষ্ঠ।
31. আর ইমাম যদি ছুলির ঘা দেখে, আর দেখ, তার দৃষ্টিতে সেটি চামড়া ছাড়িয়ে আরও গভীরে চলে গেছে বলে মনে না হয় ও তাতে কালো রংয়ের লোম না থাকে তবে ইমাম সেই ছুলির ঘা বিশিষ্টা ব্যক্তিকে সাতদিন রুদ্ধ করে রাখবে।