7. সেই সময় বারাব্বা নামে একজন লোক জেলখানায় বন্দী ছিল। বিদ্রোহের সময় সে বিদ্রোহীদের সংগে থেকে খুন করেছিল।
8. লোকেরা পীলাতের কাছে এসে বলল, “আপনি সব সময় যা করে থাকেন এখন তা-ই করুন।”
9. পীলাত তাদের বললেন, “তোমরা কি চাও যে, আমি ইহুদীদের বাদশাহ্কে ছেড়ে দিই?”
10. প্রধান ইমামেরা যে হিংসা করেই ঈসাকে তাঁর হাতে দিয়েছেন পীলাত তা জানতেন।
11. কিন্তু প্রধান ইমামেরা লোকদের উস্কিয়েছিলেন যেন তারা ঈসার বদলে বারাব্বাকে চেয়ে নেয়।
12. পীলাত আবার লোকদের জিজ্ঞাসা করলেন, “তাহলে তোমরা যাকে ইহুদীদের বাদশাহ্ বল তাকে নিয়ে আমি কি করব?”
13. লোকেরা চেঁচিয়ে বলল, “ওকে ক্রুশে দিন।”
14. পীলাত বললেন, “কেন, সে কি দোষ করেছে?”কিন্তু লোকেরা আরও জোরে চেঁচিয়ে বলতে লাগল, “ওকে ক্রুশে দিন।”
15. তখন পীলাত লোকদের সন্তুষ্ট করবার জন্য বারাব্বাকে তাদের কাছে ছেড়ে দিলেন, আর ঈসাকে ভীষণভাবে চাবুক মারবার হুকুম দিয়ে ক্রুশের উপরে হত্যা করবার জন্য দিলেন।
16. তারপর সৈন্যেরা ঈসাকে নিয়ে প্রধান শাসনকর্তার বাড়ীর ভিতরে গেল। সেখানে তারা অন্য সব সৈন্যদের একত্র করল।
17. তারা ঈসাকে বেগুনে কাপড় পরাল, আর কাঁটা-লতা দিয়ে একটা তাজ গেঁথে তাঁর মাথায় পরিয়ে দিল।
18. তার পরে তারা ঈসাকে বলতে লাগল, “ইহুদী-রাজ, মারহাবা!”