3. প্রধান ইমামেরা তাঁর নামে অনেক দোষ দিলেন।
4. এতে পীলাত আবার ঈসাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কি জবাব দেবে না? দেখ, তারা তোমাকে কত দোষ দিচ্ছে।”
5. ঈসা কিন্তু আর কোন জবাবই দিলেন না। এতে পীলাত আশ্চর্য হলেন।
6. উদ্ধার-ঈদের সময়ে লোকেরা যে কয়েদীকে চাইত পীলাত তাকে ছেড়ে দিতেন।
7. সেই সময় বারাব্বা নামে একজন লোক জেলখানায় বন্দী ছিল। বিদ্রোহের সময় সে বিদ্রোহীদের সংগে থেকে খুন করেছিল।
8. লোকেরা পীলাতের কাছে এসে বলল, “আপনি সব সময় যা করে থাকেন এখন তা-ই করুন।”
9. পীলাত তাদের বললেন, “তোমরা কি চাও যে, আমি ইহুদীদের বাদশাহ্কে ছেড়ে দিই?”
10. প্রধান ইমামেরা যে হিংসা করেই ঈসাকে তাঁর হাতে দিয়েছেন পীলাত তা জানতেন।
11. কিন্তু প্রধান ইমামেরা লোকদের উস্কিয়েছিলেন যেন তারা ঈসার বদলে বারাব্বাকে চেয়ে নেয়।
12. পীলাত আবার লোকদের জিজ্ঞাসা করলেন, “তাহলে তোমরা যাকে ইহুদীদের বাদশাহ্ বল তাকে নিয়ে আমি কি করব?”
13. লোকেরা চেঁচিয়ে বলল, “ওকে ক্রুশে দিন।”
14. পীলাত বললেন, “কেন, সে কি দোষ করেছে?”কিন্তু লোকেরা আরও জোরে চেঁচিয়ে বলতে লাগল, “ওকে ক্রুশে দিন।”