13. পরে ঈসা সেই সেনাপতিকে বললেন, “আপনি যান। আপনি যেমন বিশ্বাস করেছেন তেমনই হোক।” ঠিক তখনই তাঁর গোলাম ভাল হয়ে গেল।
14. এর পরে ঈসা পিতরের বাড়ীতে গিয়ে দেখলেন, পিতরের শাশুড়ীর জ্বর হয়েছে এবং তিনি শুয়ে আছেন।
15. ঈসা তাঁর হাত ছুঁলেন আর তাতে তাঁর জ্বর ছেড়ে গেল। তখন তিনি উঠে ঈসার খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করতে লাগলেন।
16. সন্ধ্যা হলে পর লোকেরা ভূতে পাওয়া অনেককে ঈসার কাছে নিয়ে আসল। তিনি মুখের কথাতেই সেই ভূতদের ছাড়ালেন আর যারা অসুস্থ ছিল তাদের সবাইকে সুস্থ করলেন।
17. এই সব ঘটল যাতে নবী ইশাইয়ার মধ্য দিয়ে এই যে কথা বলা হয়েছিল তা পূর্ণ হয়:তিনি আমাদের সমস্ত দুর্বলতা তুলে নিলেন,আর আমাদের রোগ দূর করলেন।
18. ঈসা নিজের চারদিকে অনেক লোকের ভিড় দেখে সাহাবীদের সাগরের অন্য পারে যাবার হুকুম দিলেন।
19. একজন আলেম তখন ঈসার কাছে এসে বললেন, “হুজুর, আপনি যেখানে যাবেন আমিও আপনার সংগে সেখানে যাব।”
20. ঈসা তাঁকে বললেন, “শিয়ালের গর্ত আছে এবং পাখীর বাসা আছে, কিন্তু ইব্ন্তেআদমের মাথা রাখবার জায়গা কোথাও নেই।”
21. সাহাবীদের মধ্যে আর একজন এসে তাঁকে বললেন, “হুজুর, আগে আমার বাবাকে দাফন করে আসতে দিন।”
22. ঈসা তাঁকে বললেন, “মৃতেরাই তাদের মৃতদের দাফন করুক, কিন্তু তুমি আমার সংগে এস।”