1. তোমরা একে অন্যকে ভাইয়ের মতো মহব্বত কোরো।
2. মেহমানদারী করতে ভুলো না; কেউ কেউ না জেনেই এইভাবে ফেরেশতাদের মেহমানদারী করেছেন।
3. যারা জেলখানায় আছে তাদের সংগে যেন তোমরাও কয়েদী হয়েছ, আর যারা অত্যাচারিত হচ্ছে তাদের সংগে যেন তোমরাও অত্যাচারিত হচ্ছ, এইভাবে তাদের কথা মনে কোরো।
4. প্রত্যেকে যেন বিয়ের ব্যাপারটাকে সম্মানের চোখে দেখে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিয়ের সম্বন্ধ পবিত্র রাখা উচিত, কারণ যে কোন রকম জেনা হোক না কেন, যারা সেই দোষে দোষী আল্লাহ্ তাদের শাস্তি দেবেন।
5. টাকা-পয়সার লোভ থেকে নিজেদের দূরে রেখো। তোমাদের যা আছে তাতেই সন্তুষ্ট থেকো। আল্লাহ্ বলেছেন, “আমি কখনও তোমাকে ছেড়ে যাব না বা কখনও তোমাকে ত্যাগ করব না।”
6. এইজন্য আমরা সাহস করে বলতে পারি,মাবুদ আমার সাহায্যকারী, আমি ভয় করব না;মানুষ আমার কি করতে পারে?
7. যাঁরা তোমাদের কাছে আল্লাহ্র কালাম বলতেন তোমাদের সেই নেতাদের কথা মনে রেখো। তাঁদের জীবনের শেষ ফলের কথা ভাল করে চিন্তা কোরো এবং তাঁদের মত করে তোমরাও ঈমান রেখো।
8. ঈসা মসীহ্ কালকে যেমন ছিলেন, আজকেও তেমনি আছেন এবং চিরকাল তেমনি থাকবেন।
9. নানা রকম নতুন নতুন শিক্ষা যেন তোমাদের ভুল পথে নিয়ে না যায়। আমাদের মন কোরবানীর খাবারের উপর না থেকে যেন আল্লাহ্র রহমতের উপর স্থির হয়ে বসে। যারা সেই খাবারের উপর ভরসা করে চলত, সেই খাবার থেকে তাদের কোন লাভ হয় নি।
10. আমাদের একটা কোরবানগাহ্ আছে এবং যাঁরা বনি-ইসরাইলদের সেই এবাদত-তাম্বুতে কাজ করেন, আমাদের সেই কোরবানগাহের উপরে কোরবানী দেওয়া কোন কিছু খাওয়ার অধিকার তাঁদের নেই।
11. গুনাহের জন্য কোরবানী দেওয়া পশুর রক্ত নিয়ে ইসরাইলীয় মহা-ইমাম মহাপবিত্র স্থানে যান, কিন্তু সেই পশুগুলোর দেহ বনি-ইসরাইলদের থাকবার এলাকার বাইরে নিয়ে পোড়ানো হয়।
12. সেইভাবে ঈসাও জেরুজালেম শহরের বাইরে কষ্টভোগ করে মরেছিলেন, যেন তাঁর নিজের রক্তের দ্বারা মানুষকে গুনাহ্ থেকে পাক-সাফ করতে পারেন।
13. সেইজন্য এস, তাঁর অসম্মান নিজেরা গ্রহণ করে আমরা শহরের বাইরে তাঁর কাছে যাই,