ওল্ড টেস্টামেন্ট

নববিধান

ইউহোন্না 4:18-35 Kitabul Mukkadas (MBCL)

18. কারণ এর মধ্যেই তোমার পাঁচজন স্বামী হয়ে গেছে, আর এখন যে তোমার সংগে আছে সে তোমার স্বামী নয়। তুমি সত্যি কথাই বলেছ।”

19. তখন স্ত্রীলোকটি ঈসাকে বলল, “আমি এখন বুঝতে পারলাম আপনি একজন নবী।

20. আমাদের পূর্বপুরুষেরা এই পাহাড়ে এবাদত করতেন, কিন্তু আপনারা বলে থাকেন জেরুজালেমেই লোকদের এবাদত করা উচিত।”

21. ঈসা তাঁকে বললেন, “শোন, আমার কথায় ঈমান আন, এমন সময় আসছে যখন পিতার এবাদত তোমরা এই পাহাড়েও করবে না, জেরুজালেমেও করবে না।

22. তোমরা যা জান না তার এবাদত করে থাক, কিন্তু আমরা যা জানি তারই এবাদত করি, কারণ নাজাত পাবার উপায় ইহুদীদের মধ্য দিয়েই এসেছে।

23. কিন্তু এমন সময় আসছে, এমন কি, এখনই সেই সময় এসে গেছে যখন আসল এবাদতকারীরা রূহে ও সত্যে পিতার এবাদত করবে। পিতাও এই রকম এবাদতকারীদেরই খোঁজেন।

24. আল্লাহ্‌ রূহ্‌; যারা তাঁর এবাদত করে, রূহে ও সত্যে তাদের সেই এবাদত করতে হবে।”

25. তখন সেই স্ত্রীলোকটি বলল, “আমি জানি মসীহ্‌ আসছেন। তিনি যখন আসবেন তখন সবই আমাদের জানাবেন।”

26. ঈসা তাকে বললেন, “আমিই তিনি, যিনি তোমার সংগে কথা বলছেন।”

27. এমন সময় তাঁর সাহাবীরা এসে একজন স্ত্রীলোকের সংগে ঈসাকে কথা বলতে দেখে আশ্চর্য হলেন। কিন্তু তবুও তাঁরা কেউই বললেন না, “আপনি কি চাইছেন?” বা “কেন আপনি ওর সংগে কথা বলছেন?”

28. সেই স্ত্রীলোকটি তখন তার কলসী ফেলে রেখে গ্রামে গেল আর লোকদের বলল,

29. “তোমরা একজন লোককে এসে দেখ। আমি জীবনে যা করেছি সবই তিনি আমাকে বলে দিয়েছেন। তাহলে উনিই কি সেই মসীহ্‌?”

30. এতে লোকেরা গ্রাম থেকে বের হয়ে ঈসার কাছে আসতে লাগল।

31. এর মধ্যে তাঁর সাহাবীরা তাঁকে অনুরোধ করে বললেন, “হুজুর, কিছু খান।”

32. ঈসা তাঁদের বললেন, “আমার কাছে এমন খাবার আছে যার কথা তোমরা জান না।”

33. তাতে সাহাবীরা বলাবলি করতে লাগলেন, “তাহলে কি কেউ তাঁকে কোন খাবার এনে দিয়েছে?”

34. তখন ঈসা তাঁদের বললেন, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালন করা এবং তাঁর কাজ শেষ করাই হল আমার খাবার।

35. তোমরা কি বল না, ‘আর চার মাস বাকী আছে, তার পরেই ফসল কাটবার সময় হবে’? কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, চোখ তুলে একবার ক্ষেতের দিকে তাকিয়ে দেখ, ফসল কাটবার মত হয়েছে।

সম্পূর্ণ অধ্যায় পড়ুন ইউহোন্না 4