ওল্ড টেস্টামেন্ট

নববিধান

ইউহোন্না 3:9-25 Kitabul Mukkadas (MBCL)

9. নীকদীম ঈসাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “এ কেমন করে হতে পারে?”

10. তখন ঈসা তাঁকে বললেন, “আপনি বনি-ইসরাইলদের শিক্ষক হয়েও কি এই সব বোঝেন না?

11. আপনাকে সত্যিই বলছি, আমরা যা জানি তা-ই বলি এবং যা দেখেছি সেই সম্বন্ধে সাক্ষ্য দিই, কিন্তু আপনারা আমাদের সাক্ষ্য অগ্রাহ্য করেন।

12. আমি আপনাদের কাছে দুনিয়াবী বিষয়ে কথা বললে যখন বিশ্বাস করেন না তখন বেহেশতী বিষয়ে কথা বললে কেমন করে বিশ্বাস করবেন?

13. “যিনি বেহেশতে থাকেন এবং বেহেশত থেকে নেমে এসেছেন সেই ইব্‌ন্তেআদম ছাড়া আর কেউ বেহেশতে ওঠে নি।

14. মূসা নবী যেমন মরুভূমিতে সেই সাপকে উঁচুতে তুলেছিলেন তেমনি ইব্‌ন্তেআদমকেও উঁচুতে তুলতে হবে,

15. যেন যে কেউ তাঁর উপর ঈমান আনে সে অনন্ত জীবন পায়।

16. “আল্লাহ্‌ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।

17. আল্লাহ্‌ মানুষকে দোষী প্রমাণ করবার জন্য তাঁর পুত্রকে দুনিয়াতে পাঠান নি, বরং মানুষ যেন পুত্রের দ্বারা নাজাত পায় সেইজন্য তিনি তাঁকে পাঠিয়েছেন।

18. যে সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে তার কোন বিচার হয় না, কিন্তু যে ঈমান আনে না তাকে দোষী বলে আগেই স্থির করা হয়ে গেছে, কারণ সে আল্লাহ্‌র একমাত্র পুত্রের উপর ঈমান আনে নি।

19. তাকে দোষী বলে স্থির করা হয়েছে কারণ দুনিয়াতে নূর এসেছে, কিন্তু মানুষের কাজ খারাপ বলে মানুষ নূরের চেয়ে অন্ধকারকে বেশী ভালবেসেছে।

20. যে কেউ অন্যায় কাজ করতে থাকে সে নূর ঘৃণা করে। তার অন্যায় কাজগুলো প্রকাশ হয়ে পড়বে বলে সে নূরের কাছে আসে না।

21. কিন্তু যে সত্যের পথে চলে সে নূরের কাছে আসে যেন তার কাজগুলো যে আল্লাহ্‌র ইচ্ছামত করা হয়েছে তা প্রকাশ পায়।”

22. এর পরে ঈসা ও তাঁর সাহাবীরা এহুদিয়া প্রদেশে গেলেন। সেখানে তিনি তাঁর সাহাবীদের সংগে কিছু দিন থাকলেন এবং লোকদের তরিকাবন্দী দিতে লাগলেন।

23. শালীম নামে একটা গ্রামের কাছে ঐনোন বলে একটা জায়গায় তখন ইয়াহিয়াও তরিকাবন্দী দিচ্ছিলেন, কারণ সেই জায়গায় অনেক পানি ছিল আর লোকেরাও এসে তরিকাবন্দী নিচ্ছিল।

24. তখনও ইয়াহিয়াকে জেলখানায় বন্দী করা হয় নি।

25. সেই সময় শরীয়ত মত পাক-সাফ হওয়ার বিষয় নিয়ে ইয়াহিয়ার সাহাবীরা একজন ইহুদীর সংগে তর্ক শুরু করেছিলেন।

সম্পূর্ণ অধ্যায় পড়ুন ইউহোন্না 3