19. সেই সিংহাসনের সিঁড়ির ছয়টা ধাপ ছিল এবং সিংহাসনের পিছন দিকের উপর দিকটা ছিল গোল। বসবার জায়গার দু’দিকে ছিল হাতল এবং হাতলের পাশে ছিল দাঁড়ানো সিংহমূর্তি।
20. সেই ছয়টা ধাপের প্রত্যেকটার দু’পাশে একটা করে মোট বারোটা সিংহমূর্তি ছিল। অন্য কোন রাজ্যে এই রকম সিংহাসন কখনও তৈরী হয় নি।
21. সোলায়মানের পানীয়ের সমস্ত পাত্রগুলো ছিল সোনার আর লেবানন্তবন্তকুটিরের সমস্ত পাত্রগুলোও ছিল খাঁটি সোনার তৈরী। রূপার তৈরী কিছুই ছিল না, কারণ সোলায়মানের সময়ে রূপার তেমন কোন দাম ছিল না।
22. সাগরে হীরমের জাহাজের সংগে বাদশাহ্রও বড় বড় তর্শীশ-জাহাজ ছিল। প্রতি তিন বছর পর পর সেই জাহাজগুলো সোনা, রূপা, হাতির দাঁত, বানর ও বেবুন নিয়ে ফিরে আসত।
23. বাদশাহ্ সোলায়মান দুনিয়ার অন্য সব বাদশাহ্দের চেয়ে ধনী ও জ্ঞানী হয়ে উঠেছিলেন।
24. আল্লাহ্ সোলায়মানের দিলে যে জ্ঞান দিয়েছিলেন সেই জ্ঞানপূর্ণ কথাবার্তা শুনবার জন্য দুনিয়ার সব দেশের লোক তাঁর সংগে দেখা করতে চেষ্টা করত।