6. আবাস-তাম্বুর, অর্থাৎ মিলন-তাম্বুর দরজার সামনে পোড়ানো-কোরবানগাহ্টা রাখবে।
7. এই কোরবানগাহ্ এবং মিলন-তাম্বুর মাঝামাঝি জায়গায় গামলাটা রেখে তাতে পানি রাখবে।
8. তারপর উঠানের চারপাশ ঘিরে পর্দা টাংগাবে এবং তার দরজায়ও পর্দা দেবে।
9. “পরে অভিষেক-তেল নেবে এবং আবাস-তাম্বু ও তার মধ্যেকার সব কিছুর উপরে সেই তেল দিয়ে তা পবিত্র করে নেবে। তাতে সেগুলো পবিত্র জিনিস হবে।
10. সব বাসন-কোসন সুদ্ধ পোড়ানো-কোরবানগাহ্টার উপরও অভিষেক-তেল দিয়ে কোরবানগাহ্টা পাক-পবিত্র করে নেবে। তাতে সেটা মহাপবিত্র জিনিস হবে।
11. আসনসুদ্ধ গামলাটার উপর অভিষেক-তেল দিয়ে তা পাক-পবিত্র করবে।
12. “তারপর হারুন ও তাঁর ছেলেদের মিলন-তাম্বুর দরজার সামনে এনে পানি দিয়ে তাদের শরীর ধোয়াবে।
13. পরে হারুনকে পবিত্র পোশাকগুলো পরিয়ে অভিষেক করে পাক-পবিত্র করবে যাতে সে আমার ইমাম হতে পারে।
14. হারুনের ছেলেদের কাছে এনে তাদের ইমামের কোর্তা পরিয়ে দেবে।
15. তারপর তাদের পিতার মত করে তাদেরও অভিষেক করবে যাতে তারা আমার ইমাম হতে পারে। এই অভিষেক দ্বারা যে ইমাম-পদের সৃষ্টি হবে তা বংশের পর বংশ ধরে চলতে থাকবে।”
16. মাবুদ মূসাকে যেমন হুকুম দিয়েছিলেন মূসা সেইমতই সব কিছু করলেন।
17. দ্বিতীয় বছরের প্রথম মাসের প্রথম দিনে আবাস-তাম্বুটা দাঁড় করানো হল।
18. সেটা দাঁড় করাতে গিয়ে মূসা পা-দানিগুলো বসিয়ে ফ্রেমগুলো খাড়া করলেন। তিনি হুড়কাগুলো লাগালেন এবং খুঁটিগুলো বসালেন।
19. তারপর মাবুদের হুকুম মত তিনি আবাস-তাম্বুর উপরে ছাগলের লোম দিয়ে বুনানো টুকরাটি বিছিয়ে দিলেন এবং তার উপর দিলেন ছাউনি দু’টা।
20. তারপর মূসা সাক্ষ্য-ফলক দু’টা নিয়ে সিন্দুকের ভিতরে রাখলেন এবং সিন্দুকটার গায়ে ডাণ্ডা লাগালেন আর তার উপরে রাখলেন তার ঢাকনাখানা।