37. কোরবানগাহ্টা পাক-সাফ করে নেবার জন্য সাত দিন পর্যন্ত প্রতিদিন গুনাহ্ ঢাকা দেবার কোরবানী দ্বারা সেটা পাক-পবিত্র করে নিতে হবে। তাতে সেই কোরবানগাহ্টা একটা মহাপবিত্র জিনিস হবে। তার ছোঁয়ায় যা কিছু আসবে তা পাক-পবিত্র হতে হবে।
38. “এর পর থেকে সেই কোরবানগাহের উপর প্রত্যেক দিন নিয়মিত ভাবে দু’টা করে ভেড়ার বাচ্চা কোরবানী দিতে হবে; তার প্রত্যেকটার বয়স হবে এক বছর।
39. একটা কোরবানী দিতে হবে সকালবেলায় আর অন্যটি সন্ধ্যাবেলায়।
40. প্রথম ভেড়াটার সংগে এক কেজি আটশো গ্রাম মিহি ময়দা প্রায় এক লিটার ছেঁচা জলপাইয়ের তেলের সংগে মিশিয়ে কোরবানী করতে হবে। এছাড়া ঢালন-কোরবানী হিসাবে প্রায় এক লিটার আংগুর-রসও কোরবানী করতে হবে।
41. সন্ধ্যাবেলায় যে ভেড়াটা কোরবানী দেওয়া হবে তার সংগে সকালবেলার মত সেই একই রকমের শস্য-কোরবানী এবং ঢালন-কোরবানী করতে হবে। এটা হবে মাবুদের উদ্দেশে আগুনে করা কোরবানী যার গন্ধে তিনি খুশী হন।
42. “বংশের পর বংশ ধরে মিলন-তাম্বুর দরজার কাছে মাবুদের, অর্থাৎ আমার সামনে নিয়মিত ভাবে এই পোড়ানো-কোরবানী দিতে হবে। সেখানেই আমি তোমাদের সংগে দেখা করব এবং তোমার সংগে কথা বলব।
43. বনি-ইসরাইলদের সংগে আমি সেখানে দেখা করব এবং আমার মহিমা সেই জায়গাটাকে পবিত্র করবে।
44. “আমি মিলন-তাম্বু ও কোরবানগাহ্ পাক-পবিত্র করব এবং আমার ইমাম হবার জন্য হারুন ও তার ছেলেদেরও পাক-পবিত্র করব।