30. কিন্তু যদি তারা তা না করে তবে কেনান দেশেই তোমাদের সংগে তাদের সম্পত্তি নিতে হবে।”
31. এই কথা শুনে গাদ ও রূবেণ-গোষ্ঠীর লোকেরা বলল, “মাবুদ যা বলেছেন আপনার গোলামেরা তা করবে।
32. আমরা মাবুদের সামনে যুদ্ধের সাজ পরে নদী পার হয়ে কেনান দেশে যাব, কিন্তু নদীর এই পারেই থাকবে আমাদের সম্পত্তি।”
33. মূসা তখন আমোরীয়দের বাদশাহ্ সীহোনের রাজ্য ও বাশনের বাদশাহ্ উজের রাজ্য গাদ ও রূবেণ-গোষ্ঠীর লোকদের এবং মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের ভাগে রাখলেন। এই মানশা ইউসুফের ছেলে। গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর চারদিকের জায়গা সুদ্ধ সমস্ত দেশটাই তিনি তাদের জন্য রাখলেন।
34. গাদ-গোষ্ঠীর লোকেরা দীবোন, অটারোৎ, অরোয়ের,
35. অট্রোৎ-শোফন, যাসের, যগ্বিহ,
36. বৈৎ-নিম্রা ও বৈৎ-হারণ নামে কতগুলো গ্রাম ও শহর দেয়াল দিয়ে ঘিরে ঠিক করে নিল আর তাদের গরু-ভেড়ার ঘরও তৈরী করল।
37-38. রূবেণ-গোষ্ঠীর লোকেরা হিষ্বোন, ইলিয়ালী ও কিরিয়াথয়িম শহর এবং নবো, বাল-মিয়োন এবং সিব্মা নামে গ্রামগুলো ঠিক করে নিল। ঠিক করে নেওয়া গ্রামগুলোর নতুন নাম দেওয়া হল। নবো ও বাল-মিয়োন গ্রামের নাম বদলানো হয়েছিল।
39. মানশার ছেলে মাখীরের বংশধরেরা গিলিয়দে গিয়ে দেশটা আগেই দখল করে নিয়েছিল এবং যে সব আমোরীয়রা সেখানে ছিল তাদের তাড়িয়ে দিয়েছিল।
40. সেইজন্য মূসা মানশার বংশধর মাখীরীয়দের ভাগে গিলিয়দ এলাকাটা রাখলেন। তারা সেখানে থাকতে লাগল।
41. যায়ীর নামে মানশার এক বংশধর গিয়ে আমোরীয়দের গ্রামগুলো দখল করে নিয়েছিল এবং সেগুলোর নাম দিয়েছিল হব্বোৎ-যায়ীর।