ওল্ড টেস্টামেন্ট

নববিধান

শুমারী 26:53-65 Kitabul Mukkadas (MBCL)

53. “গণনা করা লোকদের সংখ্যা অনুসারে দেশটা ভাগ করে দিতে হবে যাতে তারা তার অধিকারী হয়।

54. যে গোষ্ঠীর লোকসংখ্যা বেশী সেই গোষ্ঠীকে বেশী এবং যে গোষ্ঠীর লোকসংখ্যা কম সেই গোষ্ঠীকে কম জায়গা দিতে হবে। প্রত্যেক গোষ্ঠী তার গণনা করা লোকদের সংখ্যা অনুসারে জায়গার অধিকারী হবে।

55. কোথায় কোন্‌ গোষ্ঠী জায়গা পাবে তা গুলিবাঁট করে ঠিক করতে হবে। প্রত্যেক বংশের পাওনা অংশ তার গোষ্ঠীর নামে দেওয়া এলাকার মধ্যেই থাকবে।

56. গোষ্ঠীর লোকসংখ্যা কম হোক বা বেশী হোক গুলিবাঁটের মধ্য দিয়েই জায়গা ঠিক করা হবে।”

57. বংশ হিসাবে গণনা করা লেবীয়রা হল গের্শোন থেকে গের্শোনীয় বংশ, কহাৎ থেকে কহাতীয় বংশ এবং মরারি থেকে মরারীয় বংশ।

58. গের্শোন, কহাৎ ও মরারির বংশধরদের বংশ হল লিব্‌নীয় বংশ, হেবরনীয় বংশ, মহলীয় বংশ, মূশীয় বংশ এবং কারুনীয় বংশ। কহাতের এক বংশধরের নাম ছিল ইমরান।

59. ইমরানের স্ত্রীর নাম ছিল ইউখাবেজ। মিসর দেশে লেবি-গোষ্ঠীর মধ্যে তাঁর জন্ম হয়েছিল। তাঁর গর্ভে ইমরানের ছেলে হারুন ও মূসা এবং তাঁদের বোন মরিয়মের জন্ম হয়েছিল।

60. হারুনের ছেলেদের নাম ছিল নাদব, অবীহূ, ইলিয়াসর ও ঈথামর।

61. মাবুদের কাছে নিয়মের বাইরের আগুনে ধূপ কোরবানী করতে গিয়ে নাদব আর অবীহূ মারা গিয়েছিলেন।

62. এক মাস বা তার বেশী বয়সের লেবীয় পুরুষের সংখ্যা ছিল তেইশ হাজার। বনি-ইসরাইলদের মধ্যে এদের কোন জায়গার অধিকার দেওয়া হয় নি বলে অন্যান্য বনি-ইসরাইলদের সংগে এদের গোণা হয় নি।

63. জেরিকোর উল্টাদিকে জর্ডান নদীর ধারে মোয়াবের সমভূমিতে আদমশুমারীর সময় মূসা ও ইমাম ইলিয়াসর এই লোকদেরই গণনা করেছিলেন।

64. কিন্তু মূসা ও ইমাম হারুন যখন সিনাই মরুভূমিতে বনি-ইসরাইলদের গণনা করেছিলেন তখন এই সব লোকদের কেউ তাদের মধ্যে ছিল না।

65. ঐ সব বনি-ইসরাইলদের সম্বন্ধেই মাবুদ বলেছিলেন যে, তারা নিশ্চয়ই মরুভূমিতে মারা পড়বে। আর সত্যিই তাদের মধ্যে যিফুন্নির ছেলে কালুত ও নূনের ছেলে ইউসা ছাড়া আর কেউই বেঁচে ছিল না।

সম্পূর্ণ অধ্যায় পড়ুন শুমারী 26