27. যদি কেউ রক্ত খায় তবে তাকে তার জাতির মধ্য থেকে মুছে ফেলতে হবে।”
28-29. এর পর মাবুদ মূসাকে বনি-ইসরাইলদের বলতে বললেন, “যে কেউ মাবুদের উদ্দেশে যোগাযোগ-কোরবানীর জন্য কোন পশু আনবে তাকে তার একটা অংশ মাবুদকে দিতে হবে।
30-31. মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানীর এই অংশ, অর্থাৎ বুকের গোশ্ত ও তার উপরকার চর্বি সে নিজের হাতে ইমামকে দেবে। বুকের গোশ্তটা ইমাম দোলন-কোরবানী হিসাবে মাবুদের সামনে দোলাবে আর সেটা হারুন ও তার ছেলেদের পাওনা হবে, কিন্তু চর্বিটা সে কোরবানগাহের উপর পুড়িয়ে দেবে।
32. যোগাযোগ-কোরবানীর পশুর ডান পাশের রানের গোশ্তটা ইমামকে দিয়ে দিতে হবে।
33. হারুনের যে ছেলে যোগাযোগ-কোরবানীর পশুর রক্ত ও চর্বি কোরবানী দেবে সে-ই তার পাওনা হিসাবে ডান দিকের রানের গোশ্তটা পাবে।
34. বনি-ইসরাইলদের সমস্ত যোগাযোগ-কোরবানী থেকে আমার উদ্দেশে দুলিয়ে রাখা বুকের গোশ্ত আর কোরবানী দেওয়া রানের গোশ্ত আমি ইমাম হারুন ও তার ছেলেদের দিলাম। এটা বনি-ইসরাইলদের কাছ থেকে তাদের নিয়মিত পাওনা অংশ হবে।”
35. হারুন ও তাঁর ছেলেদের যেদিন মাবুদের ইমাম হবার জন্য নিযুক্ত করা হয়েছিল সেই দিনে মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানীর পশু থেকে এই অংশটা তাঁদের পাওনা বলে ঠিক করে রাখা হয়েছিল।
36. যেদিন তাঁদের অভিষেক করা হয়েছিল সেই দিনই মাবুদ বনি-ইসরাইলদের হুকুম দিয়েছিলেন যেন তারা বংশের পর বংশ ধরে নিয়মিত ভাবে এই অংশটা তাঁদের দেয়।
37. এই হল পোড়ানো-কোরবানী, শস্য-কোরবানী, গুনাহের কোরবানী, দোষের কোরবানী, বহাল-অনুষ্ঠানের কোরবানী এবং যোগাযোগ-কোরবানীর নিয়ম।
38. মাবুদ সিনাই মরুভূমিতে বনি-ইসরাইলদের যেদিন তাঁর উদ্দেশে কোরবানীর জিনিস আনবার হুকুম দিয়েছিলেন সেই দিনই তিনি তুর পাহাড়ের উপরে মূসাকে এই সব নিয়ম দিয়েছিলেন।