2. তবে মা-বাবা, ছেলে-মেয়ে, ভাই- এই রকম কাছে সম্বন্ধের লোকদের জন্য তার নিজেকে নাপাক করা চলবে।
3. তা ছাড়া বিয়ে হয় নি বলে যে বোন তার সংসারে আছে তার জন্যও তার নিজেকে নাপাক করা চলবে।
4. স্ত্রীর দিক থেকে যারা আত্মীয় তাদের জন্য নিজেকে নাপাক করে পাক-পবিত্র অবস্থা থেকে সাধারণ অবস্থায় তার নেমে আসা চলবে না।
5. “ইমামদের মাথা কামানো, দাড়ির আগা ছাঁটা কিংবা শরীরের কোন জায়গা ক্ষত করা চলবে না।
6. তা করে তারা তাদের আল্লাহ্র নামের পবিত্রতা নষ্ট করতে পারবে না। তারা যেন পাক-পবিত্র হয়ে থাকে। ইমামেরাই মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানী দেয়, আর সেইজন্যই তাদের পাক-পবিত্র হয়ে থাকতে হবে। এই কোরবানীর জিনিসই হল তাদের আল্লাহ্র উদ্দেশে কোরবানী দেওয়া খাবার।
7. বেশ্যা, পতিতা বা স্বামীর তালাক দেওয়া কোন স্ত্রীলোককে তাদের বিয়ে করা চলবে না। যিনি তাদের আল্লাহ্ তাঁর উদ্দেশ্যে তারা পাক-পবিত্র।
8. হে বনি-ইসরাইলরা, তোমরাও ইমামদেরকে পাক-পবিত্র লোক হিসাবে দেখবে, কারণ তারা তোমাদের আল্লাহ্র উদ্দেশে খাবার কোরবানী দেবার কাজ করে। পাক-পবিত্র লোক বলেই তাদের দেখতে হবে, কারণ আমি মাবুদ নিজেই পবিত্র এবং আমিই তোমাদের পাক-পবিত্র করেছি।
9. কোন ইমামের মেয়ের যদি বেশ্যাগিরির দরুন পতন হয় তবে সে তার পিতাকেই পাক-পবিত্র অবস্থা থেকে সাধারণ অবস্থায় নামিয়ে আনে। সেই মেয়েকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
10. “মহা-ইমাম, অর্থাৎ ভাইদের মধ্যে যার মাথায় অভিষেক-তেল ঢালা হয়েছে এবং বহাল করবার কাজ দ্বারা যে মহা-ইমামের পবিত্র পোশাক পরবার অধিকার পেয়েছে, শোক-প্রকাশের জন্য তার চুলের বাঁধন খুলে দেওয়া কিংবা তার কাপড় ছেঁড়া চলবে না।