ওল্ড টেস্টামেন্ট

নববিধান

লেবীয় 14:43-57 Kitabul Mukkadas (MBCL)

43. “দেয়ালটা থেকে পাথর খুলে ফেলে, চেঁছে, মাটি দিয়ে লেপবার পর ঘরের দেয়ালে যদি আবার ছাৎলা দেখা দেয়,

44. তবে ইমাম আবার গিয়ে তা দেখবে। যদি দেখা যায় সেই ছাৎলা ঘরটায় ছড়িয়ে পড়েছে, তবে বুঝতে হবে সেটা একটা ক্ষয়-করা ছাৎলা, আর সেই ঘরটা নাপাক।

45. তখন ঘরটার পাথর, লেপে দেওয়া মাটি এবং কাঠ সবই ভেংগে ফেলতে হবে এবং শহরের বাইরে কোন নাপাক জায়গায় নিয়ে সেগুলো ফেলে দিতে হবে।

46. “সাত দিন বন্ধ রাখবার সময় যদি কেউ ঘরটার ভিতরে যায় তবে সে সেই দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক অবস্থায় থাকবে।

47. যদি কেউ সেই ঘরে খায় বা ঘুমায় তবে তাকে তার কাপড়-চোপড় ধুয়ে ফেলতে হবে।

48. “তবে সেই ঘরটা লেপে দেওয়ার পরে ইমাম তা পরীক্ষা করতে এসে যদি দেখে ছাৎলা ছড়িয়ে পড়ে নি তাহলে ঘরটা সে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে, কারণ সেই ঘরটা আর ছাৎলা-ধরা অবস্থায় নেই।

49. ঘরটা পাক-সাফ করবার জন্য ইমামকে দু’টা পাখী, কিছু এরস কাঠ, লাল রংয়ের সুতা এবং এসোব গাছের ডাল নিতে হবে।

50. তারপর মাটির পাত্রে রাখা স্রোত থেকে তুলে আনা পানির উপরে একটা পাখী তাকে কাটতে হবে;

51. আর সেই এরস কাঠ, এসোবের ডাল, লাল রংয়ের সুতা এবং জীবিত পাখীটা নিয়ে কেটে ফেলা অন্য পাখীটার রক্ত-মেশা স্রোতের পানিতে ডুবাতে হবে এবং ঘরটার উপরে সাতবার তা ছিটিয়ে দিতে হবে।

52. পাখীর রক্ত, স্রোতের পানি, জীবিত পাখী, এরস কাঠ, এসোবের ডাল এবং লাল রংয়ের সুতা দিয়ে সে সেই ঘরটা পাক-সাফ করবে।

53. তারপর সেই জীবিত পাখীটা সে শহরের বাইরে খোলা মাঠে ছেড়ে দেবে। এইভাবে সে ঘরটার নাপাকী ঢাকা দিলে পর ঘরটা পাক-সাফ হবে।”

54-56. কোন চর্মরোগ, চুলকানি, কাপড় বা ঘরের ক্ষয়-করা ছাৎলা, গায়ের চামড়ার কোন ফুলে ওঠা জায়গা, ফুসকুড়ি কিংবা চক্‌চকে কোন অংশ সম্বন্ধে এই হল নিয়ম।

57. এই সব দিক থেকে মানুষ বা জিনিস কখন পাক আর কখন নাপাক হয় এই নিয়মের মধ্যে সেই নির্দেশ রয়েছে।এই হল খারাপ চর্মরোগ ও ক্ষয়-করা ছাৎলা সম্বন্ধে নিয়ম।

সম্পূর্ণ অধ্যায় পড়ুন লেবীয় 14