4. এদের মধ্যে আদার গর্ভে ইলীফস এবং বাসমতের গর্ভে রূয়েলের জন্ম হয়েছিল;
5. আর অহলীবামার গর্ভে যিয়ূশ, যালম ও কোরহের জন্ম হয়েছিল। কেনান দেশেই ইসের এই সব ছেলেদের জন্ম হয়েছিল।
6. পরে ইস্ তাঁর স্ত্রীদের, ছেলেমেয়েদের এবং বাড়ীর অন্য সবাইকে আর গরু, ভেড়া, অন্যান্য পশু ও কেনান দেশে আয় করা সমস্ত ধন্তদৌলত নিয়ে তাঁর ভাই ইয়াকুবের কাছ থেকে অনেক দূরে আর একটা দেশে চলে গেলেন।
7. ইস্ আর ইয়াকুবের পশুধন এত বেশী ছিল যে, তাঁদের পক্ষে এক সংগে বাস করা সম্ভব হল না; তাঁরা যেখানে ছিলেন সেখানে তাঁদের দু’জনের পশুপাল চরাবার মত যথেষ্ট জায়গা ছিল না।
8. সেইজন্য ইস্ সেয়ীরের পাহাড়ী এলাকাতে গিয়ে স্থায়ীভাবে বাস করতে লাগলেন। ইসের আর এক নাম ছিল ইদোম।
9. এই হল সেয়ীরের পাহাড়ী এলাকায় ইদোমীয়দের পূর্বপুরুষ ইসের বংশের কথা।
10. ইসের ছেলেদের নাম ইলীফস আর রূয়েল। ইলীফস আদার ছেলে ও রূয়েল বাসমতের ছেলে।
11. ইলীফসের ছেলেরা হল তৈমন, ওমার, সফো, গয়িতম ও কনস।
12. ইসের ছেলে ইলীফসের তিম্না নামে একজন উপস্ত্রী ছিল। তার গর্ভে আমালেকের জন্ম হয়েছিল। এরা সবাই ইসের স্ত্রী আদার নাতি।
13. রূয়েলের ছেলেরা হল নহৎ, সেরহ, শম্ম ও মিসা। এরা ইসের স্ত্রী বাসমতের নাতি।
14. সিবিয়োনের নাত্নীর, অর্থাৎ অনার মেয়ে অহলীবামার ছেলেরা হল যিয়ূশ, যালম ও কোরহ।
15. ইসের ছেলেদের মধ্যে কয়েকজন গোষ্ঠীর সর্দার হয়েছিলেন। ইসের বড় ছেলে ইলীফসের যে ছেলেরা সর্দার হয়েছিলেন তাঁরা হলেন তৈমন, ওমার, সফো, কনস,
16. কোরহ, গয়িতম ও আমালেক। ইদোম দেশে এঁরাই ছিলেন আদার ছেলে ইলীফসের বংশধর।
17. রূয়েলের যে ছেলেরা গোষ্ঠী-সর্দার হয়েছিলেন তাঁরা হলেন নহৎ, সেরহ, শম্ম ও মিসা। এঁরা ছিলেন ইসের স্ত্রী বাসমতের ছেলে রূয়েলের বংশধর। ইদোম দেশে এঁদের জন্ম হয়েছিল।