18. কিন্তু রাহেলা মারা গেলেন। মারা যাবার সময় তিনি ছেলেটির নাম রাখলেন বিনোনী (যার মানে “আমার দুঃখের ছেলে”)। কিন্তু তার বাবা তার নাম রাখলেন বিন্ইয়ামীন (যার মানে “সৌভাগ্যের ছেলে”)।
19. রাহেলার মৃত্যু হলে পর ইফ্রাথে, অর্থাৎ বেথেলহেমে যাবার পথেই তাঁকে দাফন করা হল।
20. ইয়াকুব তাঁর কবরের উপরে থামের মত করে একটা পাথর স্থাপন করলেন। সেটা আজও রাহেলার কবরের চিহ্ন হিসাবে সেখানেই আছে।
21. এর পর ইসরাইল, অর্থাৎ ইয়াকুব আবার চলতে লাগলেন। তিনি মিগ্দল-এদর নামে জায়গাটা পিছনে ফেলে এসে তাঁর তাম্বু ফেললেন।
22. ইসরাইল যখন সেই এলাকায় বাস করছিলেন তখন রূবেণ তার পিতার উপস্ত্রী বিল্হার সংগে জেনা করল। কথাটা ইসরাইলের কানে গেল।ইয়াকুবের বারোজন ছেলে ছিল।
23. লেয়ার গর্ভে ইয়াকুবের প্রথম সন্তান রূবেণের জন্ম হয়েছিল। তারপর জন্মেছিল শিমিয়োন, লেবি, এহুদা, ইষাখর ও সবূলূন।
24. রাহেলার গর্ভে জন্মেছিল ইউসুফ আর বিন্ইয়ামীন।
25. রাহেলার বাঁদী বিল্হার গর্ভে জন্মেছিল দান আর নপ্তালি।
26. লেয়ার বাঁদী সিল্পার গর্ভে জন্মেছিল গাদ আর আশের। পদ্দন-ইরামে ইয়াকুবের এই সব ছেলের জন্ম হয়েছিল।
27. শেষে ইয়াকুব কিরিয়ৎ-অর্বের, অর্থাৎ হেবরনের কাছে মম্রি শহরে তাঁর পিতা ইসহাকের কাছে আসলেন। এই এলাকাতেই ইব্রাহিম ও ইসহাক বাস করতেন।
28. ইসহাক একশো আশি বছর বেঁচে ছিলেন।
29. একটি পরিপূর্ণ জীবন কাটিয়ে তিনি বুড়ো বয়সে ইন্তেকাল করে তাঁর পূর্বপুরুষদের কাছে চলে গেলেন। তাঁর ছেলে ইস্ আর ইয়াকুব তাঁকে দাফন করলেন।