12. সারার বাঁদী মিসরীয় হাজেরার গর্ভে ইব্রাহিমের ছেলে ইসমাইলের জন্ম হয়েছিল।
13. এই হল ইসমাইলের বংশের কথা: জন্ম অনুসারে তাঁর ছেলেদের নাম হল, প্রথমে নাবায়ুত, তারপর কায়দার, অদ্বেল, মিব্সম,
14. মিশ্ম, দূমা, মসা,
15. হদদ, তেমা, যিটূর, নাফীশ ও কেদমা।
16. ইসমাইলের এই বারোজন ছেলেই ছিলেন বারো গোষ্ঠীর সর্দার। তাঁদের নাম অনুসারেই তাঁদের গ্রাম এবং গ্রামের বাইরে তাম্বু-ফেলা জায়গাগুলোর নাম রাখা হয়েছিল।
17. ইসমাইল মোট একশো সাঁইত্রিশ বছর বেঁচে ছিলেন। তারপর তিনি ইন্তেকাল করে তাঁর পূর্বপুরুষদের কাছে চলে গেলেন।
18. হবীলা থেকে শূর পর্যন্ত যে জায়গাটা ছিল তাঁর বংশের লোকেরা সেখানে বাস করত। জায়গাটা ছিল মিসরের কাছে, আশেরিয়া যাবার পথে। তাদের ভাই ইসহাকের বংশধরদের দেশের কাছে তারা বাস করত।
19. এই হল ইব্রাহিমের ছেলে ইসহাকের জীবনের ইতিহাস। ইব্রাহিমের ছেলে ইসহাক।
20. ইসহাক চল্লিশ বছর বয়সে রেবেকাকে বিয়ে করেছিলেন। রেবেকা ছিলেন পদ্দন-ইরাম দেশের সিরীয় বথূয়েলের মেয়ে এবং সিরীয় লাবনের বোন।
21. ইসহাকের স্ত্রী বন্ধ্যা ছিলেন বলে ইসহাক তাঁর জন্য মাবুদের কাছে ভিক্ষা চাইলেন। মাবুদ তা কবুল করলেন এবং রেবেকা গর্ভবতী হলেন।
22. তাঁর গর্ভের মধ্যে যমজ সন্তান ছিল এবং তারা একে অন্যের সংগে ঠেলাঠেলি করতে লাগল। সেইজন্য রেবেকা বললেন, “আমার এই রকম হচ্ছে কেন?” এই বলে ব্যাপারটা কি, তা জানবার জন্য তিনি মাবুদের কাছে মুনাজাত করতে গেলেন।