14. সর্বশক্তিমান আল্লাহ্ যখন দেশের মধ্যে বাদশাহ্দের ছড়িয়ে দিলেনতখন সল্মোন পাহাড়ের উপর বরফ পড়ছিল।”
15. বাশনের পাহাড়ের সারি অনেকখানি জায়গা জুড়ে রয়েছে;তার অনেকগুলো চূড়া।
16. ওহে অনেক চূড়ার পাহাড়,আল্লাহ্ যে পাহাড়কে নিজে থাকার জন্য বেছে নিয়েছেনতুমি হিংসার চোখ নিয়ে কেন তার দিকে চেয়ে আছ?সেটাই তো মাবুদের চিরকালের বাসস্থান।
17. আল্লাহ্র রথ হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ;দীন-দুনিয়ার মালিক সেগুলোর মধ্যে পবিত্র জায়গায় আছেন,যেমন তিনি তুর পাহাড়ে ছিলেন।
18. যখন তুমি বেহেশতে উঠলেতখন পরাজিত বন্দীদের চালিয়ে নিয়ে গেলে।লোকদের মধ্যে, এমন কি, বিদ্রোহীদের মধ্যে থাকার সময়তোমার কাছে অনেক দান এসেছিল,যাতে তুমি, হে আল্লাহ্ মাবুদ, তাদের মধ্যে থাকতে পার।
19. দীন-দুনিয়ার মালিকের সমস্ত প্রশংসা হোক।তিনি প্রতিদিনই আমাদের বোঝা বইছেন;তিনিই আমাদের উদ্ধারকর্তা আল্লাহ্। [সেলা]
20. আমাদের আল্লাহ্ এমন আল্লাহ্ যিনি উদ্ধার করেন;আল্লাহ্ মালিক মৃত্যু থেকে রক্ষা করেন।
21. আল্লাহ্ নিঃসন্দেহে তাঁর শত্রুদের মাথা চুরমার করে দেবেন;যারা গুনাহে পড়ে থাকে সেই সব লোকদের চুলে ভরা মাথাতিনি চুরমার করে দেবেন।
22. দীন-দুনিয়ার মালিক বললেন,“আমি বাশন দেশ থেকে তাদের নিয়ে আসব;সমুদ্রের তলা থেকে তাদের তুলে আনব,
23. যাতে তোমার পা তোমার শত্রুদের রক্ত দলে যায়আর তোমার কুকুরগুলো যেন তা ইচ্ছামত চেটে খেতে পারে।”
24. হে আল্লাহ্, লোকে তোমার ঈদ-যাত্রা দেখেছে,দেখেছে পবিত্র জায়গার দিকে আমার আল্লাহ্র যাত্রা,যিনি আমার বাদশাহ্।
25. প্রথমে যাচ্ছে কাওয়ালেরা, তাদের পিছনে যাচ্ছে বাজনা বাদকেরা;খঞ্জনি-বাজানো মেয়েদের মাঝখানে তারা চলেছে।
26. তোমাদের সব মাহ্ফিলের মধ্যে আল্লাহ্র প্রশংসা কর;তোমরা যারা ইসরাইল-বংশের লোক,তোমরা মাবুদের প্রশংসা কর।
27. সবার ছোট যে বিন্ইয়ামীন,ঐ যাচ্ছে তার বংশ, যাদের হাতে আছে রাজদণ্ড;ঐ যে এহুদার নেতারা, যারা দলে ভারী;ঐ যে সবূলূনের নেতারাআর ঐ যায় নপ্তালির নেতারা।
28. তোমার আল্লাহ্র কাছ থেকে তোমার শক্তি এসেছে।হে আল্লাহ্, তোমার শক্তি দেখাও,আগে যেমন তুমি আমাদের পক্ষে কাজ করে দেখিয়েছিলে।
29. জেরুজালেমে তোমার ঘর আছে;সেখানেই বাদশাহ্রা তোমার কাছে উপহার নিয়ে যাবে।