44. আমি সব সময় তোমার নির্দেশ পালন করব,চিরকাল তা করব।
45. আমি বিনা বাধায় জীবন কাটাব,কারণ তোমার নিয়ম-কানুনের দিকে আমি মনোযোগ দিয়েছি।
46. তুমি যে সব কথা বলেছ তা আমি বাদশাহ্দের সামনে বলব;আমি লজ্জিত হব না।
47. তোমার সব হুকুম পালন করার মধ্যে আমি আনন্দ পাই,কারণ আমি সেগুলো ভালবাসি।
48. তোমার সব হুকুমের প্রতি আমার গভীর আগ্রহ আছে,কারণ আমি সেগুলো ভালবাসি;তোমার নিয়ম আমি ধ্যান করি।
49. তোমার এই গোলামের কাছে তুমি যে ওয়াদা করেছতা মনে করে দেখ;তার দ্বারাই তো তুমি আমাকে আশা দিয়েছিলে।
50. তোমার কালাম যে আমাকে নতুন শক্তি দেয়,কষ্টভোগের সময় এটাই আমার সান্ত্বনা।
51. অহংকারীরা আমাকে খুব ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে,কিন্তু আমি তোমার নির্দেশ থেকে একটুও সরে যাই নি।
52. হে মাবুদ, অনেক কাল আগে দেওয়াতোমার শরীয়তের কথা আমি মনে করিআর নিজেকে সান্ত্বনা দিই।
53. দুষ্ট লোকদের দুষ্টতা দেখে ভীষণ রাগ আমাকে পেয়ে বসেছে;তারা তো তোমার নির্দেশ ত্যাগ করেছে।
54. আমি যতদিন এই দুনিয়ার বাসিন্দা হয়ে আছিততদিন তোমার নিয়মগুলোই হবে আমার কাওয়ালীর বিষয়।
55. হে মাবুদ, আমি তোমার নির্দেশ মেনে চলি,আর রাতে তোমার কথা মনে করি।এটাই আমার অভ্যাস যে,
56. আমি তোমার নিয়ম-কানুন মেনে চলি।
57. হে মাবুদ, তুমি আমার সম্পত্তি;আমি তোমার কথা মেনে চলার জন্য ওয়াদা করেছি।
58. আমি মনেপ্রাণে তোমার রহমত চেয়েছি;তোমার কালাম অনুসারে তুমি আমার প্রতি রহমত কর।
59. আমার চলাফেরার বিষয় আমি চিন্তা করে দেখেছি,সেজন্য তোমার কালামের দিকে আমার পা ফিরিয়েছি।
60. তুমি যে সব হুকুম দিয়েছ তা আমি তাড়াতাড়ি পালন করেছি,দেরি করি নি।
61. দুষ্ট লোকদের দড়িতে আমি বাঁধা পড়েছি,কিন্তু আমি তোমার নির্দেশ ভুলে যাই নি।
62. তোমার ন্যায়পূর্ণ শরীয়তের জন্য শুকরিয়া জানাতেআমি দুপুর রাতে উঠি।
63. যারা তোমাকে ভয় করে ও তোমার নিয়ম-কানুন পালন করেআমি তাদের সকলের সংগী।
64. হে মাবুদ, দুনিয়া তোমার অটল মহব্বতে পূর্ণ;তোমার নিয়ম আমাকে শিক্ষা দাও।