6. আমি মন দিয়ে শুনেছি যে, তারা ঠিক কথা বলে না। দুষ্টতার জন্য তওবা করে কেউ বলে না, ‘হায়, আমি কি করলাম!’ ঘোড়া যেমন দৌড়ে যুদ্ধে যায় সেই রকম ভাবে প্রত্যেকে নিজের নিজের পথে চলে।
7. সারস পাখীও নিজের সময় জানে, আর ঘুঘু, চাতক ও শালিক পাখীও তাদের চলে যাবার সময়ের দিকে লক্ষ্য রাখে, কিন্তু আমার লোকেরা আমার শরীয়তের দিকে মনোযোগ দেয় না।
8. “তোমরা কেমন করে বল, ‘আমরা জ্ঞানী এবং মাবুদের শরীয়ত আমাদের কাছে আছে।’ আসলে আলেমেরা শরীয়ত ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে মিথ্যা কথা লিখেছে।
9. জ্ঞানী লোকেরা লজ্জিত ও হতভম্ব হয় আর ফাঁদে ধরা পড়ে। তারা যখন মাবুদের কালাম অগ্রাহ্য করেছে তখন তাদের কি রকমের জ্ঞান আছে?
10. সেইজন্য তাদের স্ত্রীদের আমি অন্য লোকদের এবং তাদের ক্ষেত নতুন মালিকদের দিয়ে দেব। ছোট থেকে বড় পর্যন্ত সবাই লাভের জন্য লোভ করে; এমন কি, নবী ও ইমাম সবাই ছলনা করে।
11. তারা আমার বান্দাদের আঘাত এমনভাবে বেঁধে দেয় যেন তা বিশেষ কিছু নয়। তারা বলে ‘শান্তি, শান্তি,’ কিন্তু আসলে শান্তি নেই।
12. তারা কি তাদের সেই জঘন্য কাজের জন্য লজ্জিত? না, তাদের কোন লজ্জা নেই; তারা লজ্জায় লাল হতে জানেই না। সেইজন্য তারা তাদের মধ্যে পড়বে যারা শাস্তি ভোগ করবে। আমি যখন তাদের শাস্তি দেব তখন তাদের নত করা হবে। আমি মাবুদ এই কথা বলছি।”
13. মাবুদ বলছেন, “তাদের আমি শেষ করে দেব। আংগুর লতায় কোন আংগুর থাকবে না, ডুমুর গাছে ডুমুর থাকবে না এবং সেগুলোর পাতা শুকিয়ে যাবে। আমি তাদের যা দিয়েছি তা আর থাকবে না।”