27. বাদশাহ্ হামা দেশের রিব্লাতে এই সব লোকদের হত্যা করলেন।এইভাবে এহুদার লোকদের বন্দী করে নিজের দেশ থেকে দূরে নিয়ে যাওয়া হল।
28. বখতে-নাসার যে লোকদের বন্দী করে নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের সংখ্যা হল এই: সপ্তম বছরে তিন হাজার তেইশজন ইহুদী,
29. বখতে-নাসারের রাজত্বের আঠারো বছরের সময় জেরুজালেম থেকে আটশো বত্রিশজন ইহুদী;
30. আর তাঁর রাজত্বের তেইশ বছরের সময় বাদশাহ্র রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন সাতশো পঁয়তাল্লিশজন ইহুদীকে নিয়ে গিয়েছিলেন। এদের সংখ্যা ছিল মোট চার হাজার ছ’শো।
31. এহুদার বাদশাহ্ যিহোয়াখীনের বন্দীত্বের সাঁইত্রিশ বছরের সময় ইবিল-মারডক ব্যাবিলনের বাদশাহ্ হলেন। তিনি সেই বছরের বারো মাসের পঁচিশ দিনের দিন যিহোয়াখীনকে জেলখানা থেকে ছেড়ে দিলেন।
32. তিনি যিহোয়াখীনের সংগে ভালভাবে কথা বললেন এবং ব্যাবিলনে তাঁর সংগে আর যে সব বাদশাহ্রা ছিলেন তাঁদের চেয়েও তাঁকে আরও সম্মানের আসন দিলেন।
33. যিহোয়াখীন জেলখানার কাপড়-চোপড় খুলে ফেললেন এবং জীবনের বাকী দিনগুলো নিয়মিতভাবে বাদশাহ্র সংগে খাওয়া-দাওয়া করে কাটিয়ে দিলেন।
34. তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন ততদিন বাদশাহ্ নিয়মিতভাবে তাঁকে প্রতিদিনের জন্য একটা ভাতা দিতেন।