21. কোন ইমাম আংগুর-রস খেয়ে ভিতরের উঠানে ঢুকবে না।
22. বিধবা কিংবা স্বামী যাকে ছেড়ে দিয়েছে এমন কোন স্ত্রীলোককে তারা বিয়ে করবে না; তারা কেবল ইসরাইল জাতির অবিবাহিতা মেয়েদের কিংবা ইমামের বিধবা স্ত্রীকে বিয়ে করতে পারবে।
23. যা পবিত্র করা হয়েছে ও যা পবিত্র করা হয় নি তার মধ্যে পার্থক্য কি তা তারা আমার বান্দাদের শিক্ষা দেবে এবং কোন্টা পাক ও কোন্টা নাপাক তা তাদের দেখিয়ে দেবে।
24. “ ‘কোন মামলা-মকদ্দমা হলে ইমামেরা বিচারকের কাজ করবে এবং আমার নির্দেশ অনুসারে তার রায় দেবে। আমার নির্দিষ্ট করা সব ঈদগুলোর জন্য তারা আমার শরীয়ত ও নিয়মগুলো পালন করবে এবং বিশ্রাম দিনগুলোর পবিত্রতা রক্ষা করবে।
25. “ ‘ইমাম কোন মৃত লোকের কাছে গিয়ে নিজেকে নাপাক করবে না; কিন্তু মা-বাবা, ছেলে-মেয়ে, ভাই কিংবা অবিবাহিতা বোনের জন্য নিজেকে নাপাক করতে পারবে।
26. পাক-সাফ হলে পর তাকে সাত দিন অপেক্ষা করতে হবে।
27. তারপর যেদিন সে এবাদত-কাজের জন্য বায়তুল-মোকাদ্দসের ভিতরের উঠানে যাবে সেই দিন তাকে নিজের জন্য গুনাহের কোরবানী দিতে হবে। আমি আল্লাহ্ মালিক এই কথা বলছি।
28. “ ‘ইমামদের সম্পত্তি বলতে কেবল আমিই থাকব। তোমরা বনি-ইসরাইলরা তোমাদের দেশে তাদের কোন সম্পত্তি দেবে না; আমিই হব তাদের সম্পত্তি।
29. তারা শস্য-কোরবানী, গুনাহের কোরবানী ও দোষের কোরবানীর জিনিস খাবে; ইসরাইল দেশে মাবুদের উদ্দেশে দেওয়া প্রত্যেকটি জিনিসই তাদের হবে; সেগুলো ছাড়িয়ে আনা যাবে না।
30. প্রথমে কাটা সব রকম ফসলের সবচেয়ে ভাল অংশটা এবং তোমাদের সমস্ত উপহারগুলো ইমামদের হবে। তোমাদের নতুন ময়দার প্রথম অংশ তোমরা তাদের দেবে যাতে তোমাদের পরিবারের উপর দোয়া থাকে।
31. মরে গেছে কিংবা বুনো জানোয়ারে ছিঁড়ে ফেলেছে এমন কোন পাখী বা পশু ইমামেরা খাবে না।