4. তারপর মহারাজের যাঁকে ভাল লাগবে তিনিই বষ্টীর জায়গায় রাণী হবেন।” এই পরামর্শ বাদশাহ্র কাছে ভাল লাগল। তিনি সেইমতই কাজ করলেন।
5. সেই সময় মর্দখয় নামে বিন্যামীন-গোষ্ঠীর একজন ইহুদী সুসার কেল্লায় ছিলেন। তিনি ছিলেন যায়ীরের ছেলে, যায়ীর শিমিয়ির ছেলে এবং শিমিয়ি কীশের ছেলে।
6. এহুদার বাদশাহ্ যিকনিয়ের, অর্থাৎ যিহোয়াখীনের সংগে যে সব লোককে ব্যাবিলনের বাদশাহ্ বখতে-নাসার জেরুজালেম থেকে বন্দী করে নিয়ে গিয়েছিলেন মর্দখয়ের পূর্বপুরুষ তাঁদের মধ্যে ছিলেন।
7. মর্দখয়ের চাচার হদসা নামে একজন মেয়ে ছিল। মেয়েটির মা-বাপ ছিল না বলে মর্দখয় তাকে লালন-পালন করেছিলেন। এই মেয়েটি, যাঁকে ইষ্টেরও বলা হত, তিনি শরীরের গড়নে ও চেহারায় সুন্দরী ছিলেন। মেয়েটির মা-বাবা মারা গেলে পর মর্দখয় তাঁকে নিজের মেয়ে হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন।