17-18. এছাড়া বিন্যামীন-গোষ্ঠীর জায়গা থেকেও গিবিয়োন, গেবা, অনাথোৎ ও অল্মোন নামে চারটা গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ তাদের দেওয়া হল।
19. ইমামেরা, অর্থাৎ হারুনের বংশধরেরা মোট তেরটা গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ পেল।
20. লেবীয়দের কহাতীয় বংশের বাকী পরিবারগুলোকে আফরাহীম-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে কতগুলো গ্রাম ও শহর দেওয়া হল।
21-22. আফরাহীম-গোষ্ঠীর পাহাড়ী এলাকার মধ্যেকার শিখিম, গেষর, কিবসয়িম ও বৈৎ-হোরোণ নামে চারটা গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ তাদের দেওয়া হল। এর মধ্যে শিখিম ছিল খুনের আসামীর আশ্রয়-শহর।
23-24. এছাড়া দান-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে ইল্তকী, গিব্বথোন, অয়ালোন ও গাৎ-রিম্মোণ নামে চারটা গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ তাদের দেওয়া হল।
25. মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে তানক ও গাৎ-রিম্মোণ নামে দু’টা গ্রাম ও সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ তাদের দেওয়া হল।
26. পশু চরাবার মাঠ সুদ্ধ এই দশটা গ্রাম ও শহর কহাতীয় বংশের বাকী পরিবারগুলোকে দেওয়া হল।
27. মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে বাশন দেশের গোলান ও বীষ্টরা নামে দু’টা গ্রাম ও সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ লেবি-গোষ্ঠীর গের্শোনীয়দের দেওয়া হল। এর মধ্যে গোলান ছিল খুনের আসামীর আশ্রয়-শহর।
28-29. এছাড়া ইষাখর-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে পশু চরাবার মাঠ সুদ্ধ কিশিয়োন, দাবরৎ, যর্মূৎ ও ঐন্-গন্নীম নামে চারটা গ্রামও গের্শোনীয়দের দেওয়া হল।
30-31. আশের-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে পশু চরাবার মাঠ সুদ্ধ তাদের দেওয়া হল মিশাল, অব্দোন, হিল্কৎ ও রহোব নামে চারটা গ্রাম।
32. নপ্তালি-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে তাদের দেওয়া হল গালীলের কেদশ, হম্মোৎ-দোর ও কর্তন নামে তিনটা গ্রাম ও সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ। এর মধ্যে কেদশ ছিল খুনের আসামীর আশ্রয়-শহর।
33. পশু চরাবার মাঠ সুদ্ধ এই তেরটা গ্রাম ও শহর গের্শোনীয়দের বিভিন্ন পরিবারকে দেওয়া হল।