1. উপাসনা-ঘরের সেবা-কাজ করবার জন্য দায়ূদ এবং সৈন্যদলের সেনাপতিরা আসফ, হেমন ও যিদূথূনের ছেলেদের আলাদা করে নিলেন যাতে তাঁরা সুরবাহার, বীণা ও করতালের সংগে গানের মধ্য দিয়ে ঈশ্বরের বাক্য প্রকাশ করতে পারেন। যাঁরা এই কাজ করতেন তাঁদের তালিকা এই:
2. আসফের ছেলে সক্কুর, যোষেফ, নথনিয় ও অসারেল। তাঁরা রাজার আদেশে আসফের পরিচালনায় গানের মধ্য দিয়ে ঈশ্বরের বাক্য প্রকাশ করতেন।
3. যিদূথূনের ছয়জন ছেলে গদলিয়, সরী, যিশায়াহ, শিমিয়ি, হশবিয় ও মত্তিথিয়। তাঁরা তাঁদের বাবা যিদূথূনের পরিচালনায় সুরবাহার বাজিয়ে সদাপ্রভুর প্রশংসা ও ধন্যবাদের মধ্য দিয়ে তাঁর বাক্য প্রকাশ করতেন।
4. হেমনের ছেলে বুক্কিয়, মত্তনিয়, উষীয়েল, শবূয়েল, যিরীমোৎ, হনানিয়, হনানি, ইলীয়াথা, গিদ্দল্তি, রোমাম্তী-এষর, যশ্বকাশা, মল্লোথি, হোথীর ও মহসীয়োৎ।
5. এঁরা সবাই ছিলেন রাজার দর্শক হেমনের ছেলে। ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞা অনুসারে হেমনকে শক্তিশালী করবার জন্য ঈশ্বর তাঁকে চৌদ্দটি ছেলে ও তিনটি মেয়ে দিয়েছিলেন।
6. ঈশ্বরের ঘরের সেবা-কাজের জন্য এঁরা সবাই তাঁদের বাবা আসফ, যিদূথূন আর হেমনের পরিচালনার অধীন ছিলেন। তাঁরা রাজার আদেশে করতাল, বীণা ও সুরবাহার নিয়ে সদাপ্রভুর ঘরে গান-বাজনা করতেন।
7. সদাপ্রভুর উদ্দেশে তাঁদের বংশের গান-বাজনায় শিক্ষিত ও দক্ষ লোকদের নিয়ে তাঁদের সংখ্যা ছিল দু’শো অষ্টাশি জন।
8. ছেলে-বুড়ো, শিক্ষক-ছাত্র সকলের কাজের পালা গুলিবাঁট করে ঠিক করা হয়েছিল।
9. আসফের পক্ষে প্রথম বারের গুলিবাঁটে যোষেফের নাম উঠল। দ্বিতীয় বারের গুলিবাঁটে উঠল গদলিয়ের নাম; তিনি, তাঁর আত্মীয়-স্বজন ও ছেলেরা ছিলেন বারোজন।
10. তৃতীয় বারের গুলিবাঁটে উঠল সক্কুরের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
11. চতুর্থ বারের গুলিবাঁটে উঠল যিষ্রির নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
12. পঞ্চম বারে গুলিবাঁটে উঠল নথনিয়ের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
13. ষষ্ঠ বারের গুলিবাঁটে উঠল বুক্কিয়ের নাম; তিনি, তার ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
14. সপ্তম বারের গুলিবাঁটে উঠল যিমারেলার নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
15. অষ্টম বারের গুলিবাঁটে উঠল যিশয়াহের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
16. নবম বারের গুলিবাঁটে উঠল মত্তনিয়ের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
17. দশম বারের গুলিবাঁটে উঠল শিমিয়ির নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
18. এগারো বারের গুলিবাঁটে উঠল অসারেলের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
19. বারো বারের গুলিবাঁটে উঠল হশবিয়ের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারো জন।
20. তেরো বারের গুলিবাঁটে উঠল শবূয়েলের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
21. চৌদ্দ বারের গুলিবাঁটে উঠল মত্তিথিয়ের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
22. পনেরো বারের গুলিবাঁটে উঠল যিরেমোতের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
23. ষোল বারের গুলিবাঁটে উঠল হনানিয়ের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
24. সতের বারের গুলিবাঁটে উঠল যশ্বকাশার নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
25. আঠারো বারের গুলিবাঁটে উঠল হনানির নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
26. ঊনিশ বারের গুলিবাঁটে উঠল মল্লোথির নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
27. কুড়ি বারের গুলিবাঁটে উঠল ইলীয়াথার নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
28. একুশ বারের গুলিবাঁটে উঠল হোথীর নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
29. বাইশ বারের গুলিবাঁটে উঠল গিদ্দল্তির নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
30. তেইশ বারের গুলিবাঁটে উঠল মহসীয়োতের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।
31. চব্বিশ বারের গুলিবাঁটে উঠল রোমাম্তী-এষরের নাম; তিনি, তাঁর ছেলেরা ও আত্মীয়-স্বজনেরা ছিলেন বারোজন।