29. যারা নবী হিসাবে কথা বলে তারা দুইজন বা তিনজন কথা বলুক আর অন্যেরা তার বিচার করে দেখুক।
30. যে বসে আছে তার কাছে যদি আল্লাহ্র সত্য প্রকাশিত হয় তবে যে কথা বলছে সে কথা বলা বন্ধ করুক,
31. কারণ তোমরা সবাই এক এক করে নবী হিসাবে কথা বলতে পার যেন সবাই শিক্ষা এবং উৎসাহ পায়।
32. নবীদের রূহ্ তাদের নিজেদের অধীনে থাকে।
33. আল্লাহ্ বিশৃঙ্খলার আল্লাহ্ নন, তিনি শান্তির আল্লাহ্।আল্লাহ্র বান্দাদের সব জামাতে যেমন হয়ে থাকে,
34. সেইভাবে স্ত্রীলোকেরা জামাতে চুপ করে থাকুক, কারণ কথা বলবার অনুমতি তাদের দেওয়া হয় নি। তৌরাত শরীফ যেমন বলে তেমনি তারা বরং বাধ্য হয়ে থাকুক।
35. যদি তারা কিছু জানতে চায় তবে বাড়ীতে তাদের স্বামীকে জিজ্ঞাসা করুক, কারণ জামাতে কথা বলা একজন স্ত্রীলোকের পক্ষে লজ্জার বিষয়।
36. আল্লাহ্র কালাম কি তোমাদের মধ্য থেকেই বের হয়েছিল কিংবা তা কি কেবল তোমাদেরই কাছে এসেছে?
37. যদি কেউ নিজেকে নবী বলে বা রূহানী লোক বলে মনে করে তবে সে স্বীকার করুক যে, আমি তোমাদের কাছে যা কিছু লিখলাম তা সবই প্রভুর হুকুম।
38. যদি কেউ তা অগ্রাহ্য করে তবে তাকেও অগ্রাহ্য করা হবে।