13. ইয়াসির ছেলেদের মধ্যে প্রথম তিনজন তালুতের সংগে যুদ্ধে গিয়েছিল। যে তিনজন যুদ্ধে গিয়েছিল তাদের মধ্যে বড়টির নাম ইলীয়াব, দ্বিতীয়টির নাম অবীনাদব এবং তৃতীয়টির নাম শম্ম।
14. তাঁর ছেলেদের মধ্যে দাউদই ছিলেন সবার ছোট। প্রথম তিনজন তালুতের সংগে গিয়েছিল,
15. কিন্তু দাউদ তালুতের কাছেও থাকতেন, আবার তাঁর বাবার ভেড়া চরাবার জন্য বেথেলহেমেও যেতেন।
16. সেই ফিলিস্তিনী চল্লিশ দিন পর্যন্ত প্রতিদিন সূর্য উঠবার ও ডুববার সময় এগিয়ে এসে নিজেকে দেখাত।
17. একদিন ইয়াসি তাঁর ছেলে দাউদকে বললেন, “তুমি তোমার ভাইদের জন্য এই আঠারো কেজি ভাজা শস্য আর এই দশটা রুটি নিয়ে তাড়াতাড়ি সৈন্য-ছাউনিতে তাদের কাছে যাও,
18. আর এই দশ তাল পনীর তাদের হাজারপতির জন্য নিয়ে যাও। তোমার ভাইয়েরা কেমন আছে তা দেখে এস আর তাদের কাছ থেকে কোন একটা চিহ্ন নিয়ে এস।
19. তালুত ও তোমার ভাইয়েরা আর সমস্ত ইসরাইলীয় সৈন্যেরা এলা উপত্যকায় আছে এবং ফিলিস্তিনীদের সংগে যুদ্ধ করছে।”
20. দাউদ খুব ভোরে উঠেই অন্য একজন রাখালের হাতে তাঁর ভেড়ার পালের ভার দিলেন। তারপর ইয়াসির হুকুম মত তিনি সব জিনিস নিয়ে রওনা হয়ে গেলেন। তিনি যখন ছাউনির কাছে পৌঁছালেন তখন ইসরাইলীয় সৈন্যেরা সারি বেঁধে যুদ্ধের হাঁক দিতে দিতে বেরিয়ে যাচ্ছিল।
21. বনি-ইসরাইলরা ও ফিলিস্তিনীরা যুদ্ধ করবার জন্য মুখোমুখি তাদের সৈন্য সাজাল।
22. তখন দাউদ তাঁর জিনিসগুলো মাল-রক্ষকের কাছে রেখে দৌড়ে সৈন্যদলের মধ্যে ঢুকে ভাইদের জিজ্ঞাসা করলেন যে, তারা কেমন আছে।