6. সেই মাসেরই পনেরো তারিখে মাবুদের উদ্দেশে খামিহীন রুটির ঈদ শুরু হবে। সাত দিন পর্যন্ত তোমাদের খামিহীন রুটি খেতে হবে।
7. এই সাত দিনের প্রথম দিনে পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে এবং সেই দিন তোমাদের কোন পরিশ্রমের কাজ করা চলবে না।
8. এই সাত দিনের প্রত্যেক দিন মাবুদের উদ্দেশে তোমাদের একটা করে আগুনে দেওয়া-কোরবানী দিতে হবে। সপ্তম দিনে তোমাদের পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে এবং সেই দিন তোমরা কোন পরিশ্রমের কাজ করতে পারবে না।
9-10. মাবুদ মূসাকে বনি-ইসরাইলদের আরও বলতে বললেন, “আমি যে দেশ তোমাদের দিতে যাচ্ছি সেখানে যাবার পরে যতবার তোমরা যবের ফসল তুলবে ততবার প্রথমে কাটা ফসলের একটা আঁটি ইমামের কাছে নিয়ে যাবে।
11. ইমাম সেই আঁটি নিয়ে মাবুদের সামনে দোলাবে। তাতে মাবুদ তোমাদের উপর সন্তুষ্ট হবেন। ইমামকে তা দোলাতে হবে বিশ্রামবারের পরের দিন।
12. ইমাম যেদিন সেই আঁটি দোলাবে সেই দিন মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানী হিসাবে এক বছরের একটা নিখুঁত ভেড়ার বাচ্চা তোমাদের কোরবানী দিতে হবে।
13. তার সংগে শস্য-কোরবানী হিসাবে তেলের ময়ান দেওয়া তিন কেজি ছ’শো গ্রাম মিহি ময়দা কোরবানী করতে হবে। এটা মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানী , যার খোশবুতে মাবুদ খুশী হন। এর সংগে ঢালন-কোরবানী হিসাবে এক লিটার আংগুর-রস দিতে হবে।
14. তোমাদের আল্লাহ্র কাছে এই কোরবানী করবার দিন পর্যন্ত তোমাদের এই নতুন শস্য থেকে খাওয়া চলবে না। তা ছাড়া তা থেকে তৈরী কোন রুটি কিংবা তা আগুনে ঝল্সে নিয়েও খাওয়া চলবে না। তোমরা যেখানেই বাস কর না কেন বংশের পর বংশ ধরে এটা হবে তোমাদের জন্য একটা স্থায়ী নিয়ম।
15. “বিশ্রামবারের পরের দিন, অর্থাৎ যেদিন তোমরা দোলন-কোরবানীর জন্য শস্যের আঁটি নিয়ে আসবে, সেই দিন থেকে গুণে পর পর সাতটা সপ্তা বাদ দিতে হবে।