23. সেগুলো আমি কষ্টের দিনের জন্য জমা করে রেখেছি,জমা করে রেখেছি যুদ্ধ আর লড়াইয়ের দিনের জন্য।
24. যে জায়গা থেকে আলো ছড়িয়ে যায়,কিংবা যেখান থেকে দুনিয়াতে পূবের বাতাস ছড়িয়ে পড়েসেই জায়গা কোথায়?
25. ভারী বৃষ্টি আসবার জন্য এবং বাজ পড়া ও ঝড়-বৃষ্টির জন্যকে পথ করেছে,
26. যাতে জনশূন্য জায়গা পানি পায়,পানি পায় মরুভূমি যেখানে কেউ বাস করে না;
27. যাতে নির্জন পোড়ো জায়গা তৃপ্ত হয়,আর সেখানে ঘাস গজাতে পারে?
28. বৃষ্টির কি পিতা আছে?কে শিশিরের ফোঁটার জন্ম দিয়েছে?
29. কার গর্ভ থেকে বরফ আসে?আকাশ থেকে যে হিম পড়ে তার জন্মই বা কে দিয়েছে?
30. পানি জমে পাথরের মত হয়ে যায়,আর সাগরের উপরটা জমে যায়।
31. “তুমি কি কৃত্তিকা নামে তারাগুলো বাঁধতে পার?কালপুরুষ নামে তারাগুলোর বাঁধন খুলে দিতে পার?
32. তুমি কি তারাপুঞ্জকে তাদের ঋতু অনুসারে বের করে আনতে পার,কিংবা সপ্তর্ষি ও তার ছেলেমেয়েদের পথ দেখাতে পার?
33. আকাশের আইন্তকানুন কি তুমি জান?দুনিয়াতে কি সেই আইন্তকানুন স্থাপন করতে পার?
34. “তুমি কি মেঘ পর্যন্ত তোমার গলার আওয়াজ তুলতে পারযাতে অনেক পানি তোমাকে ঢেকে দিতে পারে?
35. তুমি কি বিদ্যুৎকে তার পথে পাঠাতে পার?সে কি তোমাকে বলবে, ‘এই যে আমি’?
36. কে দিলকে জ্ঞান দিয়ে সাজিয়েছে,কিংবা মনকে বুঝবার শক্তি দিয়েছে?
37. মেঘ গুণে দেখবার বুদ্ধি কার আছে?আকাশের পানির কলসী কে উল্টাতে পারে,
38. যাতে ধূলিকণা গলে একসংগে মিশে যায়আর মাটির ঢেলাগুলো কাদা হয়ে যায়?
39-40. “যখন সিংহেরা গর্তের মধ্যে শুয়ে থাকেকিংবা ঘন ঝোপে ওৎ পেতে থাকে,তখন সিংহীর জন্য কি তুমি শিকারের খোঁজ করআর খিদের সময় সিংহকে খাবার দাও?